Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - bbasujon

Pages: 1 ... 118 119 [120]
1786
গুগল ট্রান্সলেটর বা গুগল অনুবাদক সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। তবে আপনি ইচ্ছা করলে আপনার সাইটেই গুগল অনুবাদকের সুব্যবস্থা রাখতে পারেন। যার মাধ্যমে অতিথি আপনার সাইটেই একটি লিংকে ক্লিক করে আপনার সাইটে অনূদিত রূপ দেখে নিতে পারেন।

গুগল অনুবাদক সম্বন্ধে বেশি কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করলাম না। ট্রান্সলেটর বিখ্যাত গুগলের অসাধারণ সব সেবার মধ্যে অন্যতম একটি সেবা যার সম্বন্ধে কমবেশি সবাই জানে। তবুও যারা জানেন না, তাদের জন্য বিষয়টা একটু পরিষ্কার করি। গুগল ট্রান্সলেটর কোন লেখা, প্যারাগ্রাফ বা সমগ্র একটি সাইটকেই এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারে মুহুর্তের মধ্যেই। তবে সব ভাষা এখনো গুগল ট্রান্সলেটর সাপোর্ট করে না। যেমন বাংলা ভাষাকে অনুবাদে ব্যর্থ গুগল। তবে পৃথিবীর অনেক বহুল ব্যবহৃত ভাষাই গুগল সাপোর্ট করে। যেমন ইংরেজী থেকে পর্তুগীজ, জার্মান, রাশিয়ান, আরবি ইত্যাদি ইত্যাদি।

এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি আপনার সাইটে অনুবাদক যুক্ত করতে পারেন। অনুবাদ যুক্ত করতে হলে আপনার সাইটের সাইডবারে একটি উইজেট (Widget) প্রয়োজন হবে। উদাহরণস্বরূপ, মনে করুন, আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে অনুবাদক যুক্ত করবেন। আসুন জেনে নিই কী কী করতে হবে।

  প্রথমে এই সাইটটি ভিজিট করুন । ভিজিট করে নোটপ্যাডের ফাইলটি ডাউনলোড করুন। এখানে আপনি কোডগুলো পাবেন।  কোডগুলো কপি করে নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড এ পেস্ট করুন। এবার আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে বেশ কিছুক্ষণ খাটতে হবে।

লক্ষ্য করে দেখুন, প্রতিটি ছোট ছোট প্যারায় http://translate.google.com/translate?u=http://PutYourURLhere& ইত্যাদি আছে। আপনার কাজ হবে পুট ইয়োর ইউআরএল লেখাটা কেটে আপনি যেই সাইটে অনুবাদক ব্যবহার করতে চান, সেই সাইটের ঠিকানা লিখা। মনে রাখবেন, http://সহ আপনার সাইটের ইউআরএল শুরু হবে u=এর পর এবং সাইটের .com বা এগুলোর পরেই কোন স্ল্যাশ ছাড়াই & থেকে শুরু হবে। এবং এগুলোর মধ্যে একটি স্পেসও পড়তে পারবে না।

খুবই সতর্কতার সাথে কাজটি শেষ হলে আপনার ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ড থেকে widget এ ক্লিক করে টেক্সট উইজেট নিন। কোডগুলো পেস্ট করে সেভ করুন। এবার অন্য একটি ব্রাউজার দ্বারা আপনার সাইটটি চেক করুন। দেখবেন, ভাষার উপরে ক্লিক করলে ঐ ভাষায় আপনার সাইট অনূদিত হয় কি না। যদি হয়, তাহলে বুঝবেন আপনার কাজ সফল। আর যদি না হয়, তাহলে মন্তব্যের ঘরে সমস্যা লিখে জানান।

মূল কাজে যাবার আগে আপনি যদি একটু উদাহরণ দেখতে চান, তাহলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। ডানদিকের সাইডবারের একদম নীচ থেকে দুই নম্বর উইজেটটি থেকে পছন্দমত ভাষার উপর ক্লিক করুন। এবার নতুন একটি উইন্ডোতে আপনার কাঙ্খিত ভাষায় অনূদিত হয়ে মূল সাইটটি প্রদর্শিত হবে।

1787
কয়েকটি কম্পিউটার লোকাল নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত থাকলে উইন্ডোজের বিল্টইন রিমোট ডেস্কটপের সাহায্যে অন্য যেকোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এজন্য অবশ্য উক্ত কম্পিউটারকে রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় থাকতে হবে।

রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় করতে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System এ ক্লিক করুন তাহলে System Properties আসবে। এবার Remote ট্যাব থেকে Allow users to connect remotely to this computer চেক করুন। তাহলে এই কম্পিউটারের সকল এ্যাডমিনিষ্টেটর ইউজার স্বাভাবিকভাবে রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে ঢুকতে পারবে। আর আপনি যদি অনান্য কোন ইউজারকে রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের অনুমতি দিতে চান তাহলে Select Remote Users… বাটনে ক্লিক করে Add… বাটনে ক্লিক করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করে Select Users ডায়ালগ বক্স থেকে Find Now বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচে থেকে পছন্দের ইউজার নির্বাচন করে সবগুলো উইন্ডো Ok করে শেষ করুন।

এবার নেটওয়ার্কের যে কোন কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ঢোকার জন্য Start Menu\Programs\Accessories\Communications এর Remote Desktop Connection এ ক্লিক করুন (অথবা রানে গিয়ে mstsc লিখে এন্টার করুন) তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো আসবে। এবার আপনি যে কম্পিউটারে ঢুকতে চান সেই কম্পিউটারের আইপি এড্রেস লিখে Connect বাটনে ক্লিক (এন্টার চাপুন) করুন। তাহলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। (রিমোট কম্পিউটার যদি বন্ধ থাকে বা রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় না থাকে তাহলে Remote Desktop Disconnection ম্যাসেজ আসবে।) আর সব ঠিক মত থাকলে Log On to Windows আসবে। এখানে আপনি ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Ok বটিনে ক্লিক (এন্টার চাপলে) করলে লগইন হবে। এখন আপনি স্বাভাবিকভাবে উক্ত কম্পিউটারের সকল কাজ (এমনকি বন্ধও) করতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার নিজের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোকে রিমোট কম্পিউটারে শেয়ার হিসাবে দেখতে চান তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো থেকে Options>> বাটনে ক্লিক করে Local Resource থেকে Disk drives এ চেক করুন।

1788
ডিভাইস ড্রাইভার-৩ ( সমাপ্ত )

ভিস্তা

ভিস্তার জন্য উপায় হল কন্ট্রোল প্যানেল এর problem Reports and solutions ইউটিলিটি ব্যবহার করা, কিন্তু এটিও সব সময় ভাল রেজাল্ট দেয় না।
খুব সহজ হল ডিভাইস নির্মাতা কোম্পানী বা ডিভাইস এর ব্যবহৃত চিপসেট কোম্পানীর সাইটে প্রবেশ করুন। সাধারনত এদের সাইট এর ঠিকানা গুলি পন্যের নাম বা চিপসেট অনুসারে হয়ে থাকে।

উদা: পন্যের নামানুসারে ইন্টেল এর সাইট ঠিকানা হল www.intel.com , Hp এর  www.hp.com  ।

আবার চিপসেট অনুয়ায়ী via chipset এর হল http://www.via.com.tw
এক্ষেত্র্রে google  এর সাচ অপশন ব্যবহার করতে পারেন এই ভাবে: টাইপ করুন, Intel chipset সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।
কোন কোন সাইট এর ঠিকানা পন্যের নামের সাথে মিল রেখে নাও থাকতে পারে। যেমন: mercury এর সাইট হল www.kobian.com
আমি নিজে এইসব কোম্পনীর তালিকা বানানোর একটা দু:সাহস করে ছিলাম, আমার এই প্রচেস্টা কে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। লিংক http://www.techpartner.we.bs/support.html
আসুন ড্রাইভার ডাউনলোড করি:

প্রত্যেকটা সাইট এই তাদের সাপোট নামে একটা লিংক থাকে। আপনি সাপোর্ট লিংককে ক্লিক করুন। এখানে কিছু কথা না বলেই নয়। সাপোর্ট পেইজ এর জন্য রিজনও একটা লক্ষ্যনীয় বিষয়। আপনি হয়তো আপনার ডিভাইস টা গালফ রিজন থেকে ক্রয় করেছেন, এখন এটার জন্য আপনি যদি এশিয়া রিজনে গিয়ে ড্রাইভার সফটওয়্যার খুজার চেস্টা করেন সেটা হবে পন্ড শ্রম। এখনকার সব সাইট এ এই রিজন সিলেক্ট করার ব্যবস্থা থাকে। যেমন: ডিলিংক এর DEF 520TX এর  ল্যান ড্রাইভার Global রিজনে খুজলে কিচুই পাওয়া যাবে না। আবার একই জিনিস Asia রিজনে খুজলে সহজেই পাওয়া যাবে।
একটা উদারন দেই:

ধরে নিন তোশিবা এর ল্যাপটপের জন্য আমরা তাদের সাইট হতে ড্রাইভার ডাউনলোড করবো। এক্ষেত্রে ল্যাপটপের মডেল এবং নামটা নিন। যেমন : satellite A210 www.toshiba.com  টাইপ করে সাইটে প্রবেশ করুন

    পেইজের বাম পাশে উপরের কোনা হতে Toshiba Global Sites  এর ড্রপ ডাউন বাটনে ক্লিক করুন এবং Middle East সিলেক্ট করুন। কারন আমি যে মডেলটির ড্রাইভার চাচ্ছি তা মিডল ইস্ট রিজন এর জন্য তৈরি করা।
    এবার products এর তালিকা হতে computer systems এ ক্লিক করুন।
    এবার support and Downloads মাউস রাখুন এবং Support homepage এ ক্লিক করুন।
    এবার দেখুন support and downloads center এ দেখুন শুধু download নামে অনেকগুলি লিংক আছে। এই লিংক লিস্ট হতে downloads driver এ ক্লিক করতে হবে।

এখন যে পেইজ প্রদর্শিত হবে উক্ত পেইজ হতে

    Product type এর ড্রপ ডাউন বাটন হতে Notebook সিলেক্ট করুন।
    Family  এর ড্রপ ডাউন বাটন হতে satellite সিলেক্ট করুন।
    Product series এর ড্রপ ডাউন বাটন হতে Satellite A series সিলেক্ট করুন।
    Model এর ড্রপ ডাউন বাটন হতে A210 সিলেক্ট করুন।
    একটু অপেক্ষা করুন।
    Short Model No হতে PSAFGE নিধারন করুন , এটা আপনার মডেল ভেদে তিন রকম হতে পারে। সাধারনত ল্যাপটপ বডির উল্টা দিকে লেখা থাকে। আর না পেলে ডিফল্ট all ই রাখুন।
    Operating System এর ড্রপ ডাউন বাটন হতে আপনার প্রয়োজনুসারে এক্স পি বা ভিস্তা সিলেক্ট করুন।
    Driver Type হতে যদি বিশেষ একটি ডিভাইস এর জন্য ড্রাইভার ডাউনলোড করতে চান তাহলে তা সিলেক্ট করুন অন্যথায় ALL রেখেই search এ ক্লিক করুন।

এবার সবগুলি ভিভাইস এর ড্রাইভার এর লিস্ট প্রর্দশিত হবে। এখন এখান থেকে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ডাউনলোড করে নিন।
থার্ড পাটি সফটওয়্যার:

থার্ড পাটি সফটওয়্যার আমরা মূলত ব্যবহার করবো ড্রাইভারের ব্যাকআপ বা ব্যাকআপ ড্রাইভার হতে রিস্টোর বা একই ধরনের ভিভাইসের ড্রাইভার অন্য কম্পিউটারে সেটআপ করার জন্য। এই কাজের জন্য Driver Genius Professional Edition  বা  এই জাতীয় অন্যকোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। http://www.driver-soft.com/download.html এই লিংক হতে ডাউন লোড করে নিন।
আসুন শুরু করি:

    Driver Genius সেট আপ শেষ হলে রান করুন।
    রেজিস্টেশন এর কাজটা সেরে নিন । তানা হলে Evaluate কপি দিয়ে সব কাজ করা সম্ভব হবে না।
    রেজিস্টেশন শেষ হল পুনরায় রান করুন।
    আপডেট করার জন্য yes না করতে চাইলে No করুন।
    এবার Select the driver you want to backup এর লিস্ট হতে যদি আপনি আপনার সকল ড্রাইভার গুলো ব্যাকআপ করতে চান, তাহলে Windows Orginal Drivers এ টিক মার্কস দিন , অন্যথায় যে সকল ড্রাইভার আপনি এক্সট্রা সেটআপ করেছেন বা সেট করতে হয়, শুধু সেগুলোরই ব্যাকআপ করতে চান তাহলে Current Used Drivers এ টিক মার্কস দিন।

আমার সাজেশন হল এটাতেই টিক মার্কস দেওয়া, কারন windows এর অরজিনাল ড্রাইভার , windows সেটআপ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয়ে যায়। Next এ ক্লিক করুন। selest the backup type চারটি অপশন রয়েছে।

    ১। default—- এটি সিলক্টে করলে প্রতিটি ডিভাইস এর জন্য একটা করে ফোল্ডারে তার ড্রাইভার জমা করবে, যা হতে আমরা অন্য কোন কম্পিউটারেও এটা ব্যবহার করতে পারবো।
    ২। Zip Archive—- সব গুলি ডিভাইস এর ড্রাইভারকে একত্রে জিপ করে রাখবে, পরবর্তীতে প্রয়োজনে আন জিপ করে আমার ব্যবহার করতে পারবো।
    ৩। Self-extracting Archive —– এটার কাজ ২নং এর মতোই, তবে এটা স্বয়ক্রিয়ভাবে আনজিপ বৈশিষ্ট সম্পন্ন।
    ৪। Auto-installer Archive —– সব ডিভাইস এর ড্রাইভারকে নিয়ে একাটি EXE ফাইল তৈরি করবে, এবং সরাসরি এটি হতে রান হয়ে ডিভাইস এর ড্রাইভারহুলো রিস্টোর হবে।

আপনার প্রয়োজনুসারে একটি অপশন সিলেক্ট করে , কোথায় তা স্টোর হবে browse করে দেখিয়ে দেন এবং save বাটনে ক্লিক করে next বাটনে ক্লিক করুন। finish বাটনে ক্লিক করুন।
আর সবশেষে আছে ২৫০০০ ড্রাইভারের বিশাল কালেকশন। ডাউনলোড করে নিন।

25000 Windows Drivers For XP 2008

    http://rapidshare.com/files/95623727/Dr … .part1.rar
    http://rapidshare.com/files/95616890/Dr … .part2.rar

File-Size: 2 x 94,18 MB

( শেষ…… )

1789
ডিভাইস ড্রাইভার-২

ড্রাইভার সংগ্রহ করার জন্য কয়েকটি ধাপ অবলম্বন করা যেতে পারে।

    ডিভাইস এর সাথে আসা সিডি হতে।
    ডিভাইস এর ম্যানুফেকচার কোম্পনীর ওয়েভ সাইট হতে।
    থার্ড পাটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে।
    সিডি হতে: এটা হল সবচেয়ে সহজ এবং নির্ভর যোগ্য একটা মাধ্যম। বতমানে সকল ডিভাইস এর সাথে এর ইন্সটলার সিডি আসে, তাও অটোরান ফিচারযুক্তাবস্থায়। সিডি রমে প্র্রবেশ করানো মাত্রই সেটার ইন্সটলার উনইডো চালু হয়ে যায় এবং কয়েকটা ক্লিক এর মাধ্যমেই ডিভাইস এর ড্রাইভার সেটআপ করা যায়।

অটোরান না থাকলে কিভাবে করা যায়?

এক্ষেত্রে দুটা পদ্ধতিতে কাজটা করে নেওয়া যায়।

    আপনার ডিভাইস এর সিডিটি প্রবেশ করিয়ে মাইকম্পিউটার অপেন করুন , এবার সিডি রম অপেন করে দেখুন উক্ত সিডিতে কি কি ফোল্ডার আছে। উক্ত লিস্টে দেখুন driver নামক কোন ফোল্ডার আছে কিনা ,ভিন্ন নামেও থাকতে পারে, তবে যে নামেই থাকুক না কেন প্র্রত্যেকটা ডিভাইস এর জন্য আলেদা আলেদা নামে ফোল্ডার পাবেন, যেমন সাউন্ড এর জন্য sound , ভিজিএর জন্য SVGA বা VGA বা Graphics নামে ফোল্ডার থাকে। এবার যেটি ড্রাইভার সেটআপ করে চান সেই ফোল্ডার এ প্রবেশ করুন এবং উক্ত ফোল্ডার হতে setup.exe  ফাইলটি অপেন করলেই হল।
    কখনো কখনো আপনার ডিভাইস ড্রাইভার সিডিতে অবস্থিত ফোল্ডারে কোন setup.exe ফাইল নাও থাকতে পারে, এই ক্ষেত্র্রে দ্বিতীয় পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। কন্ট্রোল প্যানেল হতে divice manager চালু করুন। যে আননোন ডিভাইস টির ড্রাইভার সেটআপ করতে চান তার উপর ডাবল ক্লিক করে Driver tab এ ক্লিক করে Update Driver বাটনে ক্লিক করুন। এই অবস্থায় আপনি দুটি অপশন পাবেন উক্ত অপশন হতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিডি হতে ড্রাইভার খুজে নেওয়ার জন্য search automatically for updated driver software এ ক্লিক করুন। আর এই খুজাখুজির কাজটা যদি আপনি নিজে করতে চান তাহলে Browse My computer for driver software ক্লিক করে browse বাটনে ক্লিক করে সিডি রম এ অবস্থিত ড্রাইভার ফোল্ডার টি সিলেক্ট করে দিন। সঠিক ড্রাইভার পেয়ে গেলে কপি প্র্রসেস শুরু হবে এবং আননোন ডিভাইটির নাম প্রদশন করবে।

এক কোম্পানীর জন্য তৈরি কার ড্রাইভার কি অন্য ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়?

হ্যা করা যায়। কারন ডিভাইস টি কোন কোম্পানীর তৈরি সেটা মূখ্য বিষয় নয়। সেটিতে কোন চিপস বা চিপস সেট করার হয়েছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। যেমন ধরা যাক আমার কাছে asrock 945 chipset এর মাদার বোর্ড ডিভাইস ড্রাইভার সিডি আছে, আমি চাইলে সেটি MSI945 chipset এর  মাদারবোড এ তা ব্যবহার করতে পারবো। আবার সব ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ নাও করতে পারে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কাজ করে। যেমন Intel D945GCNL এবং Intel D945GCPE এর জন্য একাই ড্রাইভার সিডি কাজ করে , কিন্তু একই মানের Intel D945GCCR এর বেলায় ভিজিএ কাজ করলেও সাউন্ড কাড এর ড্রাইভার টা ভিন্ন (ঐ সিডি দিয়ে কাজ হবে না)।

ম্যানুফেকচার কোম্পনীর ওয়েব সাইট হতে: সিডি পাওয়া না গেলে একমাত্র ভরসাই হল ইন্টানেট।আপনি কোন ডিভাইস এর নাম লিখে Google এর সার্চ করে দেখুন হাজারটা লিংক আপনার সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে।

Google এর vinyl ac97 sound card driver লিখে সার্চ দিন, মাথা ঘুরে যাবে এতো সব লিংক দেখে।
এই লিংক গুলো হতে সঠিক ড্রাইভার খুজে বের করার মানে  সময় এর অপচয়।তাছাড়া কিছু সাইট আছে আপনাকে হাইকোর্ট দেখাতে পারে, মানে রেজি: কর, টাকা পয়সা ডোনেট কর, বা আমাদের ওমুক ইউটিলিটি সফটওয়্যার টা ব্যবহার করো ইত্যাদি ইত্যাদি।  তাহলে উপায় কি?

1790
এখানে ডিভাইস ড্রাইভার সর্ম্পকে জানবো এবং দেখবো কিভাবে এটি নিয়ে আমরা কাজ করতে পারি

আসনু প্রথমে জেনে নেওয়া যাক ভিভাইস কি?

কম্পিউটারে যন্ত্রাংশ কে ডিভাইস বলা হয়। যেসন, সাউন্ড কাড, ল্যান কাড। এটি আলাদা ভাবে থাকতে পারে, আবার আপনার মাদারবোর্ড এর সাথে ইন্টিগ্রেড অবস্থায়ও থাকতে পারে। একটি মাদারবোর্ড কিন্তু অনেক গুলো ভিভাইস এর সমষ্টি ছাড়া আর কিছুই নয়।

ড্রাইভার কি?

ড্রাইভার হল একটি প্রোগ্রাম যার দ্বারা ভিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সহজ কথায় বলতে গেলে যে সমস্ত নিদের্শমালার সমষ্টি দিয়ে ভিভাইকে চালানো হয় , তাই হল ড্রাইভার। ড্রাইভার ছাড়া ভিভাইসকে চালানো যায় না, তাই প্রতিটি ডিভাইস এর জন্য তার একটা চালাক প্রোগ্রাম থাকা দরকার। আজ কাল অপারেটিং সিসটেম এর সাথে অধিকাংশ ড্রাইভারই বিল্ট ইন থাকে, ফলে স্বয়ক্রিয়ভাবে ভিভাইস গুলো সক্রিয় হয়ে যায়।


কি করে বুঝবো আমার কম্পিউটারে কি কি ভিভাইস আছে?

এটা বুঝার জন্য আপনাকে ডিভাইস ম্যনাজার অপেন করতে হবে।

    কন্টোল প্যানলে এ আসনু।( start>control panel এ ক্লিক করুন)।
    এবার ডিভাইস ম্যানাজার চালু করুন (ভিস্তায় system অপেন করে Divice manager  এ ক্লিক করুন)
    দেখুন ডিভাইস ম্যানাজার উইনডো মধ্যে আপনার কম্পউটারের সংযুক্ত ডিভাইস এর তালিকা ট্রি ভিউ আকারে প্রর্দশিত হচ্ছে।
    ডিভাইস এর নামের পাশে + এ ক্লিক করে এর পুরো নাম দেখতে পারবেন।

এতো গেল দেখা। এবার আসুন দেখি কি করে বুঝবো যে আমাদের কম্পউটারে সংযুক্ত ভিভাইস গুলির কোন গুলাতে ড্রাইভার দেওয়া নাই ।

ডিভাইস ম্যনাজার এর তালিকায় যে নাম প্রদর্শিত হচ্ছে সে নামের (এ ক্ষেত্রে ভিভাইস এর সঠিক নাম দেখাবে না) পাশে যদি প্রশ্ন বোধক চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝতে হবে ঐ ডিভাইস টি কাজ করছে না বা সেটির ড্রাইভার দেওয়া নাই বা যে ড্রাইভার দেওয়া হয়েছে, সেটি উক্ত ডিভাইস এর সাথে ম্যাচ করে নাই ।
আমি কি করে বুঝবো এই  ডিভাইস গুলার কোনটা কি?

এটাই হল একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ, ডিভাইস চিহ্নিত করা। এই কাজটা আপনি বেশ কয়েক ভাবে করতে পারেন।

    আন-নোন ডিভাইস এর নামের ধরন দেখে, সাধারনত এর নামের সাথে এর কাজের ধরনের একটা মিল পাওয়া যায়। যেমন আন-নোন ডিভাইস এর নাম যদি হয় ইথারনেট কন্ট্রোলার , সেটা হবে ল্যান কার্ড।
    মাদারবোর্ড এর বিল্টইন ডিভাসই হলে এর কিছু কমন ভিভাইস আছে, আর এটা নির্ভর করে আপনার মাদার বোর্ড এ কি চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন intel 945 চিপসেট হলে এর সাউন্ড কাড কমনলি এ.সি ৯৭ এর হাই ডেফিনেশন চিপস , ভিডিও গ্র্রাফিক্স এডাপ্টার কমনলি ৯৪৫ চিপস সেট এর ব্যবাহার করা হয়। আর আপনার মাদার বোড এ , কি চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে তা বুঝার জন্য, divice manager লিস্ট থেকে system devices  + এ ক্লিক করে স্ক্রীল করে দেখুন কোথায়ও  Ali xxxx  বা  sis xxxx বা via xxxx বা intel xxxx নামের কোন লিস্ট আছে কিনা (xxxx = নম্বার)।
    এই পদ্ধতি তে না বুঝলে কেসিং খুলে দেখে নিন মাদার বোড এর চিপসেট , এটি সাধারনত মাদারবোর্ড এর উপর পিন্ট্র বা স্ট্রীকারের লেবেল হিসাবে থাকে। আর আপনি যদি বিল্ট ইন সাউন্ড বা ভিজিএ ব্যবহার না করে এক্সট্রা ডিভাইস ( এখানে ডিভাইস কে কার্ড নামেই ডাকা হয়) ব্যবহার করেন তাহলে লক্ষ্য করে দেখেন এই ডিভাইসের চিপএর উপর তার একটা নাম এবং নম্বার রয়েছে, এটাই হল ডিভাইসকে চিহ্নিত করার আই ডি।
    এখন আরেকটা প্রশ্ন এখানে এসে যায়, তা হল,  ডেস্কটপের বেলায় হয়তো কেইস ওপেন করে দেখা য়ায়, কিন্তু ল্যাপটপের বেলায় এর উপায় কি? প্রত্যেকটা ডিভাইস এর নিজস্ব একটা আই ডি থাকে , তা হতে জেনে নেওয়া যায়। কাজ টা সহজেই করতে পারবেন UnknownDevices.exe নামক সফটওয়্যার সাহায্যে। এটা ডাউনলোড করার জন্য এই click here লিংকটাই যান আর জটপট ডাউনলোড করে ফেলুন।

এখন প্রশ্ন হল এইসব  ডিভাইস এর ড্রাইভার আমি পাবো কোথায়?

1791
আর দশটা সাধারণ ফাইলের মতো ওয়েব পেজ রিনেম করা খুব একটা সহজ কাজ না। আপনি যদি সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী রাইট ক্লিক থেকে রিনেম সিলেক্ট করে ওয়েবপেজের নাম পরিবর্তন করেন, তাহলে পরবর্তীতে ফাইলটা ওপেন করলে দেখবেন যে এর ছবিগুলো তো দেখা যাচ্ছেই না, এর ফন্ট, কালার, প্যারাগ্রাফ সব উল্টাপাল্টা হয়ে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।

আপনি যদি ওয়েবপেজের *.html ফাইলটির পাশাপাশি এর সাথের ফোল্ডারটিকেও রিনেম করেন, তবুও কোন লাভ হবে না। এই সমস্যার মোটামুটি একটা সমাধান করা যায় *.html ফাইলটাকে কোন ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে ওপেন করে এরপর ভিন্ন নাম দিয়ে সেভ করে। কিন্তু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে এ ধরনের ফাইল সেভ করতে গেলে প্রায়ই এরর ম্যাসেজ আসে। আর কোনমতে সেভ হয়ে গেলেও হয়তো এর অভ্যন্তরের সকল তথ্য সেভ হয় না, অথবা ফাইলটা ওপেন করতে গেলে বিভিন্ন এরর ম্যাসেজ দেখায়। আপনি যদি ইয়াহু মেইলের কোন পেজ সেভ করতে যান, তাহলে এই সমস্যাটা হাড়ে হাড়ে টের পাবেন।

এই সমস্যার একটা সুন্দর বিকল্প সমাধান হতে পারে এরকম, প্রথমেই ওয়েব পেজের *.html ফাইলটাকে এবং তত্সংশ্লিষ্ট ফোল্ডারটাকে রিনেম করে ফেলুন। মনে করি, ফাইল এবং ফোল্ডারটির নাম যথাক্রমে Sample.html এবং Sample_files। এখন এদের নাম পরিবর্তন করে Changed.html এবং Changed_files রাখুন। এবার পরিবর্তিত Changed.html ফাইলটিকে যেকোন টেক্সট এডিটর যেমন নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করুন এবং ফাইন্ড/রিপ্লেস কমান্ডে গিয়ে ফাইন্ড বক্সে Sample_files এবং রিপ্লেস বক্সে Changed_files লিখে Replace All বাটনে ক্লিক করুন। সবগুলো স্ট্রিং রিপ্লেস হয়ে গেলে ফাইলটি সেভ করে ফেলুন। এবার যেকোন ব্রাউজার দিয়ে চালু করুন। দেখবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই সেটা খুব সুন্দর ভাবে চলছে।

1792
ওয়ার্ডে আরবী টাইপ করার জন্য আপনার এক্স পি তে মাল্টিল্যাঙ্গুয়েজ সাপোট থাকতে হবে। না থাকলে আপনি নিচের লিংক হতে Icomplex2 ফাইলটি ডাউনলোড করুন এবং সেটআপ করুন। ডাউনলোড লিংক রিস্টাট এর ম্যাসেজ আসলে রিস্টাট করুন। এতে করে আপনার এক্স পি আরবী, বাংলা, হিন্দী সহ অনেক গুলো ভাষার সাপোর্ট দিতে সক্ষম হবে। এখানে উল্লেখ্য যে ভিস্তাতে মাল্টিল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট বিল্টইন। আবরী টাইপ করার জন্য প্রথমে আপনাকে কী বোর্ড লেআউট পরিবর্তন এর অপশন এনাবল করতে হবে, আর এটি করার জন্য:
( ভিস্তার জন্য )

control panel এর regional and language options আইকনে ডাবল ক্লিক করে সেটি অপেন করুন। এবার Keyboard and Languages tab এ ক্লিক করে change Keboards বাটন এ ক্লিক করুন। এবার General Tab হতে Add বাটনে ক্লিক করুন কীবোর্ড এর লিস্ট হতে Arabic (Qatar) ( আপনারপ্রয়োজনে অন্যকোন আরবীয় দেশ এ ক্লিক করুন)এর + সাইন এ ক্লিক করে keyboard এর অর্ন্তভূক্ত Arabic 101 এর চেক বক্স এ টিক মার্কস দিন। পরপর দুবার OK বাটনে ক্লিক করুন। লক্ষ্য করে দেখুন আপনার টাস্কবার এর সিসটেম ট্রে এর পাশে EN নামে কীবোর্ড লেআউট আইকন যুক্ত হয়ে গেছে।
( এক্স পি র জন্য)

control panel এর and language options আইকনে ডাবল ক্লিক করে সেটি অপেন করুন।Languages tab এ ক্লিক করে Details বাটনে ক্লিক করুন। এবার settings Tab এর Add বাটনে ক্লিক করে Input language: এর ড্রপডাউন বাটন হতে Arabic (Qatar) সিলেক্ট করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন। এবার পরপর দুবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
আরবীর জন্য ওর্য়াড কে রেডি করা:

( ওয়ার্ড ২০০৭) ওয়ার্ড ২০০৭ চালু করুন। অফিস বাটনে ক্লিক করে Word Options বাটনে ক্লিক করুন। এবার অপশন এর লিস্ট হতে Advance এ ক্লিক করুন। show documents content এর লিস্ট হতে Numeral এর ড্রপডাউন বাটনে ক্লিক করে Context নির্ধারন করুন। OK বাটনে ক্লিক করুন। ( এই কাজটি না করলে শুধু আরবী অক্ষর আসবে, কিন্তু আরবী সংখ্যা আসবে না।
  ( ওয়ার্ড ২০০৩) ওয়ার্ড ২০০৩ চালু করুন এবং Tools মেনু হতে Options এ ক্লিক করুন। এখন Complex Scripts tab এ ক্লিক করে general এর অর্ন্তভূক্ত Numeral ড্রপডাউন বাটনে ক্লিক করে Context নির্ধারন করে OK বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আসুন ওয়ার্ড এ আরবী টাইপ করি :

এখন কীবোর্ড হতে ALT+SHIFT কী দুটো একত্রে চাপ দিন, দেখুন টাস্কবারে অবস্থিত EN পরিবর্তন হয়ে AR এর রূপ ধারন করেছে। এবার আপনি নরমালি যা টাইপ করেবন, তা সবই আরবী আসবে। এবার পুন:রায় ইংরেজী টাইপ এর জন্য কী বোর্ড এর ALT+SHIFT কীদ্বয় একত্রে চাপতে হবে।
এক্সট্রা টিপস:

একই নিয়মে বাংলা, উর্দু, হিন্দী, নেপালী ইত্যাদি ভাষায় লেখা সম্ভব, আর এর জন্য শুধু মাত্র control panel এর regional and language options এ কী বোর্ড লেআউট ADD করে দিতে হবে।

অফিস ফাইল কনভার্টার

আপনার কম্পিউটারে অফিস ২০০৭ নাই, এক্ষেত্রে আপনি অফিস ২০০৭ এর তৈরিকৃত ফাইল আপনার ২০০৩ বা অফিস এক্স পি তে অপেন করতে চাইলে , তা অপেন হবে না। আর এই সমস্যার সমধান এর জন্য মাইক্রোসফট একটা প্যাচ ছেড়েছে। নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন এবং সেট করে নিন। অফিস২০০৭ এর ফাইল এবার আপনার পুরানো অফিস প্রোগোমে অপেন হবে।
Microsoft Office Compatibility Pack for Word, Excel, and PowerPoint 2007 File Formats

Click here

1793
হয়ত টিপসগুলো অনেকেরই জানা, তারপরেও যাদের জানা নেই তাদের জন্য তো উপকারী ই বটে।

আমাদের দেশের নেট স্পীড সবসমই অন্নান্য উন্নয়নশীল দেশের তূলনায় অনেকখানি স্লো। তাই স্লো নেট সার্ফিং এর অভিজ্ঞতা মোটামুটি আমাদের সবারই আছে। আর যারা সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে নেট ব্রাউজ করে থাকেন তাদের দূর্গতির কথা আজ আর না ই বললাম।

আমরা অনেকেই নেটে ঘন্টার পর পর ঘন্টা কাজ করতে হয়রান। এক ঘন্টার কাজ কখনো কখনো তিন ঘন্টা লেগে গেলে এখন আর আমরা কেউ অবাক হই না। আমরা অভ্যস্ত হয়ে পরেছি কিন্তু স্লো ব্যান্ডউইথ এর মুখোমুখি হলে মনে মনে বিচ্ছিরি গালাগাল করতে কোন কার্পন্য বোধ করিনা।
সময় এখন আর গালাগাল করার নয় বরং যেটুকু ব্যান্ডউইথ আপনি পাবেন তার ষোল আনাই উসুল করে নেয়ার। নিচের কয়েকটি স্টেপ অনুসরন করে আমরা সহজেই আমাদের স্বল্প ব্যান্ডউইথ এর পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারি ..........

১. সার্ফিং এর ক্ষেত্র একটি ভাল ব্রাউজারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। একটি ভাল ব্রাউজারের মাধ্যমেই আপনি স্মুথ সার্ফিং এর মজা নিতে পারবেন। আর এই ক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স সবচেয়ে এগিয়ে। কারন মিজলা তার কম্প্রেশান টেকনিকের মাধ্যমে দ্রুত ওয়েব পেজ কে ডাউনলোড করে থাকে। মজিলার ওয়েবপেজ ডাউনলোডের হার অন্নান্য ব্রাউজারের তূলনায় অনেক বেশী।

২. ইমেজ এবং ফ্লাশ ভিত্তিক অ্যাডভার্টাইজ গুলো আপনার অনেক ব্যান্ডউইথ এর অপচয় করে থাকে। মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Adblocker এবং Flashblocker এই দুটি এক্সটেনশানের মাধ্যমে এই সমস্ত ইমেজ ও ফ্ল্যাশভিত্তিক অ্যাড গুলোকে ব্লক করে দিতে পারেন। এতে আপনার ব্যান্ডউইথ অনেকখানি বেচে যাবে।

৩. আপনার ব্রাউজারের সেটিংসে গিয়ে ইমেজ অপশনটি ইন্যাকটিভ করে দিন (যখন আপনি ছবি দেখার চেয়ে টেক্সট দেখার বেশি প্রয়োজন বোধ করেন) এক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Imglikeopera এক্সটেনশানটি ব্যবহার করে নেট সার্ফিং এর সময় অপ্রয়োজনীয় ইমেজ গুলোকে ব্লক করে রাখতে পারেন। এতে ওয়েব পেজ রিমোট সার্ভার থেকে ছবি ইমেজ লোড না করে আপনার লোকাল কম্পিউটার থেকে ইমেজ লোড করতে সহয়তা করবে এবং আপনি স্লো কানেকশান থাকা স্বত্তেয় মেটামুটি অনেকটা দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারবেন।

৪. যখন আপনি কাউকে হাই রেজুলেশান এর ইমেজ পাঠাবেন তখন আপনি বিভিন্ন কম্প্রেশান টুল যেমন
Microsoft Image Resizer ব্যবহার করে ইমেজ গুলো কে কম্প্রেস করে নিন।

৫. আপনার পিসি তে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোর অটো আপডেশান চালু করে রাখতে পারেন। সাধারণত অ্যান্টিভাইরাসের অটো আপডেশান অন করে রাখা হয় ( যদি আপনি অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করেন)। তবে উইন্ডোজ আপডেটের ক্ষেত্রে শিডিউল করে রাখাটা অত্যন্ত জরুরী কারন মাইক্রোসফট প্রায় প্রতিদিন তার আপডেট রিলিজ করে থাকে, বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ আপডেট সাধারণত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রিলিজ হয়ে থাকে।

৬. ইউটিউব এবং একই রকম অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো সাধারনত ব্যান্ডউইথ খেকো সাইট। তাই গুরুত্বপূর্ণ নেট সার্ফিং এর সময় এই সমস্ত সাইট গুলোতে যাওয়ার কথা চিন্তাও করা যাবেনা।

৭. যখন আপনি কোন হাই রেজুলিউশানের ইমেজ ডাউনলোড করবেন তখন আপনি ডাউনলোড করার আগে ইমেজ গুলোকে কম্প্র্রেস করে নিন। ডাউনলোডের পূর্বে ইমেজ কম্প্রশানের জন্য আপনি Onspeed ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

৮.  Webaroo) হচ্ছে আরেকটি চমৎকার টুল যার মাধমে আপনি আপনার ব্যান্ডউইথের পরিপূর্ণ ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে পারবেন। এটি একটি অফলাইন ব্রাউজিং প্রোগ্রাম যা সাধারনত ওয়েবপেজ থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পেজ গুলোকে আপনার হার্ডড্রাইভে ডাউনলোড করে থাকে এবং এতে আপনি পরে পরিপূর্ণভাবে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। Webaroo'র লেটেস্ট ভার্সন  Webaroo 2  যার মাধ্যমে আপনি আপনি youtube, metacafe, google video flickr photo থেকে খুব সহজেই ভিডিও এবং ছবি ডাউনলোড ও শেয়ার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি বিপুল পরিমান feed এ ও সাব্সক্রাইব করতে পারবেন।


1794
হয়ত টিপসগুলো অনেকেরই জানা, তারপরেও যাদের জানা নেই তাদের জন্য তো উপকারী ই বটে।

আমাদের দেশের নেট স্পীড সবসমই অন্নান্য উন্নয়নশীল দেশের তূলনায় অনেকখানি স্লো। তাই স্লো নেট সার্ফিং এর অভিজ্ঞতা মোটামুটি আমাদের সবারই আছে। আর যারা সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে নেট ব্রাউজ করে থাকেন তাদের দূর্গতির কথা আজ আর না ই বললাম।

আমরা অনেকেই নেটে ঘন্টার পর পর ঘন্টা কাজ করতে হয়রান। এক ঘন্টার কাজ কখনো কখনো তিন ঘন্টা লেগে গেলে এখন আর আমরা কেউ অবাক হই না। আমরা অভ্যস্ত হয়ে পরেছি কিন্তু স্লো ব্যান্ডউইথ এর মুখোমুখি হলে মনে মনে বিচ্ছিরি গালাগাল করতে কোন কার্পন্য বোধ করিনা।
সময় এখন আর গালাগাল করার নয় বরং যেটুকু ব্যান্ডউইথ আপনি পাবেন তার ষোল আনাই উসুল করে নেয়ার। নিচের কয়েকটি স্টেপ অনুসরন করে আমরা সহজেই আমাদের স্বল্প ব্যান্ডউইথ এর পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারি ..........

১. সার্ফিং এর ক্ষেত্র একটি ভাল ব্রাউজারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। একটি ভাল ব্রাউজারের মাধ্যমেই আপনি স্মুথ সার্ফিং এর মজা নিতে পারবেন। আর এই ক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স সবচেয়ে এগিয়ে। কারন মিজলা তার কম্প্রেশান টেকনিকের মাধ্যমে দ্রুত ওয়েব পেজ কে ডাউনলোড করে থাকে। মজিলার ওয়েবপেজ ডাউনলোডের হার অন্নান্য ব্রাউজারের তূলনায় অনেক বেশী।

২. ইমেজ এবং ফ্লাশ ভিত্তিক অ্যাডভার্টাইজ গুলো আপনার অনেক ব্যান্ডউইথ এর অপচয় করে থাকে। মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Adblocker এবং Flashblocker এই দুটি এক্সটেনশানের মাধ্যমে এই সমস্ত ইমেজ ও ফ্ল্যাশভিত্তিক অ্যাড গুলোকে ব্লক করে দিতে পারেন। এতে আপনার ব্যান্ডউইথ অনেকখানি বেচে যাবে।

৩. আপনার ব্রাউজারের সেটিংসে গিয়ে ইমেজ অপশনটি ইন্যাকটিভ করে দিন (যখন আপনি ছবি দেখার চেয়ে টেক্সট দেখার বেশি প্রয়োজন বোধ করেন) এক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Imglikeopera এক্সটেনশানটি ব্যবহার করে নেট সার্ফিং এর সময় অপ্রয়োজনীয় ইমেজ গুলোকে ব্লক করে রাখতে পারেন। এতে ওয়েব পেজ রিমোট সার্ভার থেকে ছবি ইমেজ লোড না করে আপনার লোকাল কম্পিউটার থেকে ইমেজ লোড করতে সহয়তা করবে এবং আপনি স্লো কানেকশান থাকা স্বত্তেয় মেটামুটি অনেকটা দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারবেন।

৪. যখন আপনি কাউকে হাই রেজুলেশান এর ইমেজ পাঠাবেন তখন আপনি বিভিন্ন কম্প্রেশান টুল যেমন
Microsoft Image Resizer ব্যবহার করে ইমেজ গুলো কে কম্প্রেস করে নিন।

৫. আপনার পিসি তে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোর অটো আপডেশান চালু করে রাখতে পারেন। সাধারণত অ্যান্টিভাইরাসের অটো আপডেশান অন করে রাখা হয় ( যদি আপনি অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করেন)। তবে উইন্ডোজ আপডেটের ক্ষেত্রে শিডিউল করে রাখাটা অত্যন্ত জরুরী কারন মাইক্রোসফট প্রায় প্রতিদিন তার আপডেট রিলিজ করে থাকে, বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ আপডেট সাধারণত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রিলিজ হয়ে থাকে।

৬. ইউটিউব এবং একই রকম অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো সাধারনত ব্যান্ডউইথ খেকো সাইট। তাই গুরুত্বপূর্ণ নেট সার্ফিং এর সময় এই সমস্ত সাইট গুলোতে যাওয়ার কথা চিন্তাও করা যাবেনা।

৭. যখন আপনি কোন হাই রেজুলিউশানের ইমেজ ডাউনলোড করবেন তখন আপনি ডাউনলোড করার আগে ইমেজ গুলোকে কম্প্র্রেস করে নিন। ডাউনলোডের পূর্বে ইমেজ কম্প্রশানের জন্য আপনি Onspeed ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

৮.  Webaroo) হচ্ছে আরেকটি চমৎকার টুল যার মাধমে আপনি আপনার ব্যান্ডউইথের পরিপূর্ণ ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে পারবেন। এটি একটি অফলাইন ব্রাউজিং প্রোগ্রাম যা সাধারনত ওয়েবপেজ থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পেজ গুলোকে আপনার হার্ডড্রাইভে ডাউনলোড করে থাকে এবং এতে আপনি পরে পরিপূর্ণভাবে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। Webaroo'র লেটেস্ট ভার্সন  Webaroo 2  যার মাধ্যমে আপনি আপনি youtube, metacafe, google video flickr photo থেকে খুব সহজেই ভিডিও এবং ছবি ডাউনলোড ও শেয়ার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি বিপুল পরিমান feed এ ও সাব্সক্রাইব করতে পারবেন।

1795
ওয়াচক্যাট ২.০ ফ্রি সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই যে কোন চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সকল প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার যেটির উপরে ক্লিক করবেন সেই উইন্ডো লুকাবে। কিন্তু উক্ত প্রোগ্রামের কাজ স্বাবাবিক ভাবে পটভুমিতে চলবে। আবার ফিরিয়ে আনতে হলে আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে নিচের দিক থেকে উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে। ১৪৭ কিলোবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল ভার্সনে চলবে।

সফটওয়্যারটি সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

1796
আমরা প্রায় সবাই উইন্ডোস ব্যবহার করি। টপাটপ গান চালাতে আর ধপাধপ ব্রাউজ করতে আমরা প্রায় সবাই জানি। কিন্তু আমরা কত জন উইন্ডোসের বিভিন্ন বেসিক টেকনোলজি গুলো জানি। আবার উইন্ডোসের বেশ কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস আছে যে গুলো জানা থাকলে ছোটখাট উইন্ডোসিও সমস্যার সমাধান নিজেই সমাধান করে ফেলা যায়। আর উইন্ডোসের বিভিন্ন টুইকিং গুলো জানা থাকলে উইন্ডোসের পারফরমেন্স নিজের মত করে পাওয়া যায়।

Click here  উইন্ডোস এক্সপি আর ভিস্তার উপর ফাটাফাটি দুটি টুইকিং গাইড তৈরি করেছে যাতে রয়েছে উইন্ডোস সম্বন্ধীয় প্রায় সকল ধরেনের টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইকিং। এই টুকিং গাইডটির যে বিষয় টি আমার ভাল লেগেছে তা হল এখানে বেশ জটিল টুইকিং গুলোও বেশ ব্যাখা দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। গাইডটির প্রথম দিকে উন্ডোসের বিভিন্ন বেসিক টেকনোলজি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর পুরো গাইড জুড়ে এক এর পর এক মজার সব টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইক তো আছেই। উইন্ডোস নিয়ে যারা প্রায়ই খুটখাট করেন তারা পড়ে দারুন মজা পাবেন। তাই দেরি না করে এখই এই লিংকে চলে যান, এক্সপি আর ভিস্তার জন্য দুটি আলাদা আলাদা ভার্সন পেয়ে যাবেন, ডাউনলোড করুন, পড়ুন, চর্চা করুন আর হয়ে যান উইন্ডোসের হাফেজ।


Pages: 1 ... 118 119 [120]