Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - bbasujon

Pages: 1 ... 104 105 [106] 107
1576
Learn Bengali Font / Online Bengali Dictionaries
« on: January 10, 2012, 05:24:00 AM »

1577
Learn Bengali Font / Online Bengali lessons
« on: January 10, 2012, 05:21:04 AM »
[/size]

1578
Learn Bengali Font / Teach Yourself Bengali: Complete Course
« on: January 10, 2012, 05:15:52 AM »


William Radice

- an introduction to spoken and written Bengali. Includes a course book containing dialogues, grammatical notes, exercises and cultural information, together with two cassettes or CDs with recordings of some of the dialogues and exercises.

Buy from: Amazon.com or Amazon.co.uk

Lonely Planet Bengali Phrasebook



by Bimal Maity

- a handy little phrasebook with Bengali script and English transcription throughout.

Buy this phrasebook from: Amazon.com or Amazon.co.uk

1579
Learn Bengali Font / Useful Bengali phrases
« on: January 10, 2012, 05:12:37 AM »
A collection of useful phrases in Bengali. Click on the English phrases to see them in many other languages.

Key to abbreviations: (v-)inf = (very) informal, (v-)frm = (very) formal, sg = singular (said to one person), pl = plural (said to many people).
English    Bengali (বাংলা)
Welcome    স্বাগতম (shagotom)
Hello    নমস্কার (nômoshkar) - for Hindus
আসসালামু আলাইকুম (assalamualaikum)
স্লামালিকুম (slamalikum) - for Muslims

How are you?

 

 

 

Fine thanks
   (তুই) কেমন আছিস? ((tui) kêmon achhish?) v-inf sg
(তোরা) কেমন আছিস? ((tora) kêmon achhish?) v-inf pl
(তুমি) কেমন আছো? ((tumi) kêmon achho?) inf sg
(তোমরা) কেমন আছো? ((tomra) kêmon achho?) inf pl
(আপনি) কেমন আছেন? ((apni) kêmon achhen?) frm sg
(আপনারা) কেমন আছেন? ((apnara) kêmon achhen?) frm pl
আমি ভালো আছি। (ami bhalo achhi) - sg
আমরা ভালো আছি। (amra bhalo achhi) - pl
Long time no see    onek din dekha nei
What's your name?

My name is ...    তোমার নাম কি?   (tomar nam ki?)
আপনার নাম কি?   (apnar nam ki?)
আমার নাম ...   (amar nam ...)
Where are you from?

I'm from ...    আপনি কোথা থেকে আসছেন   (apni kotha theke ashchhen?)
আমি ... থেকে আসছি   (ami ... theke ashchhi)
Pleased to meet/talk to you    খুব ভালো লাগল পরিচয়/আলাপ হয়ে
(khub bhalo laglo poricôe/alap hoe)
Good morning    সুপ্রভাত (shuprobhat) - frm
Good afternoon    shuvo shandhya
Good evening    শুভ সন্ধ্যা। (shubho shondha)
Good night    শুভরাত্রি। (shubhoratri)
Goodbye    আসি? (ashi?) lit. 'may I come?' = 'may I leave?'
ভালো থাকবেন। (bhalo thakben) lit. 'stay well' - frm
ভালো থেকো। (bhalo theko) - inf
বিদায় নিচ্ছি। (bidae nicchhi) lit. 'I am bidding farewell'
খোদা হাফেজ। (khoda hafez) lit. 'the lord is the keeper' - used by Muslims
Good luck    sou bhagya houk
Cheers/Good health!    জয়! (jôe!) lit. 'Victory!'
Have a nice day    su din
Bon appetit    su tripti
Bon voyage    শ্তভযাত্রা (śhubho jātrā)
I don't understand    বুঝতে পারি নি। (bujhte pari ni)
বুঝতে পারলাম না। (bujhte parlam na)
Please speak more slowly    আস্তে বলবেন কি?   (aste bolben ki?)
Could you please
repeat that?    আবার ববেলন প্লিজ (abar bobelon pliz)
Would you please
write it down for me?    এটি একটু লিখে দেবেন? ([eṭi] ekṭu likhe deben?) - frm
How do you say it in Bengali?    এটাকে বাংলায় কী বলে? (eṭake baṅlae ki bôle?)
এটার বাংলা কী? (eṭar baṅla ki?)
Can you speak Bengali?
Yes, I can speak a little    আপনি বাংলা বলতে পারেন? (apni Bangla bolte paren?)
জি, একটু বলতে পারি। (ji, ekṭu bolte pari)
Can you speak English?    আপনি ইংরেজি বলতে পারেন? (apni Ingreji bolte paren?)
Excuse me    শুনুন। (shunun) এই যে। (ei je)
How much is this?    এই জিনিসটার কত দাম? (ei jinishṭar kôto dam?)
Sorry    দুঃখিত (dukkhito) মাফ করবেন (maf korben)
Thank you    ধন্যবাদ (dhonnobad)
Where's the toilet?    টয়লেটটি কোথায়? (ṭôeleṭṭi kothae?)
This gentleman/lady
will pay for everything    এই ভদ্রলোক সবকিছুর জন্য টাকা দেবেন।
(ei bhôdrolok shôbkichhur jonno ṭaka deben)
এই ভদ্রমহিলা সবকিছুর জন্য টাকা দেবেন।
(ei bhôdromohila shôbkichhur jonno ṭaka deben)
Would you like to
dance with me?    aapni aamar sange naachben / tumi aamar sange naachbe
I love you    আমি আপনাকে ভালোবাসি (ami apnake bhalobashi) - frm
আমি তোমাকে ভালোবাস (ami tomake bhalobashi) - inf
আমি তোকে ভালোবাস (ami toke bhalobashi) - vinf
Get well soon    শিগগিরি স্বাস্থ্য ভালো হোক। (shiggiri shastho bhalo hok)
Help!
Fire!
Stop!    বাঁচাও! (bãchao!)
আগুন লেগেছে! (agun legechhe!)
থামুন! (thamun!)
Call the police!    পুলিশে ডাকুন! (pulishe ḍakun!)
পুলিশে ডাক দিন! (pulishe ḍak din!)
Merry Christmas
and Happy New Year    শুভ বড়দিন (shubho bôṛodin)
শুভ নববর্ষ (shubho nôbobôrsho)
Happy Easter    easter er shuvechha neben
Happy Birthday    শুভ জন্মদিন (shubho jônmodin)
My hovercraft
is full of eels    আমার হভারক্রাফ্ট ইল-এ ভর্তি হয়ে গেছে
(amar hovercraft eel-e bhorti hoye gechhe)
One language is never enough    মাত্র একটি ভাষা যথেষ্ট নয়।
(matro ekṭi bhasha jôtheshṭo nôe)

1580
Learn Bengali Font / Bengali alphabet, pronunciation and language
« on: January 10, 2012, 05:09:44 AM »
Bengali alphabet, pronunciation and language

Vowels and vowel diacritics



Consonants






Modifier symbols


Numerals



Download a spreadsheet with these charts (Excel format, 80K)



1581


 
Features of Avro Keyboard :
English to Bangla Phonetic Typing :



Avro Keyboard supports most modern English to Bangla phonetic typing method. Write anywhere "ami banglay gan gai", it will be automatically typed - Avro Keyboard - Unicode Compliant FREE Bangla Typing Software

 Easiest transliteration scheme: We have researched through all present English to Bangla transliterating softwares and made our easiest transliteration scheme, both for memorizing and friendly typing speed.

Floating Preview Window: See on the fly how your English text is converting to Bangla!
Dictionary support: This English to Bangla phonetic typing method supports Dictionary with near about 150000 Bangla words and auto-correct feature. We have left the auto correct dictionary totally editable by the users. Add your own words, modify them anytime, and correct most common mistakes on the fly automatically!


Click here to download

1582
how to install bangla font(বাংলা ফন্ট) in windows xp (banglaবাংলায় )

ভিডিওটি দেখতে    এখানে ক্লিক করুন

1583
বাংলা ফন্ট ভালো ভাবে বুঝা না গেলে কি করবেন?

বেশি কিছু করতে হবে না, মাএ 330 কিলোবাইট এর  iComplex-Bangla.exe ডাউনলোড করে নিন এবং সেট্রাপ দেওয়ার পর কম্পিউটার রি-স্ট্রাট দি।

গুগল এ সার্চ দিয়ে নতুন র্ভাশন ও নিতে পারেন

1584
Do not See Bengali font Clearly / Do not see Bangla properly
« on: January 10, 2012, 04:32:51 AM »
Technical Requirement
    
Operating System Must be WINDOWS 2000 or Higher version to see Bangla font properly.

Working Steps to see Bangla properly
    



Step 1 : At first download the bangla font Nikosh from (www.ecs.gov.bd/nikosh)
            or  Download(Zip file)


Step 2 : To install this font, UnZip that downloaded font folder and follow the following procedures. Go to


start >> settings >> control panel from Taskbar.





open Fonts folder from control panel





select the font and click OK button


1585
যারা কম্পিউটা নিয়ে কাজ করেন তারা কম্পিউটার নিয়ে কখনোবিড়ম্বনায় পড়েননি এমন লোক মনে হয় এক জনও নেই। কারণ কম্পিউটার চালালে যেকোন সময় যে কোন রকম সমস্যায় পড়াটাই সাভাবিক। তখন সিপিইউ নামক বাক্সটা নিয়ে টানাটানি করাটা যে কতটা ঝামেলা তা কেবল ভুক্তভুগিরাই জানেন। অথচ সামান্য একটু হাতের কাজ জানা থাকলেই এটা নিয়ে টানাটানি করার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আর নিশ্চিন্তে কাজও করা যায়।

তিনি তার নিজের পিসির সমস্যার সমাধান করতে তো পারবেনই, ইচ্ছা করলে ছোটখাট একটা সার্ভিস সেন্টারও খুলে ফেলতে পারবেন। যাই হোক আর লেকচার না বাড়িয়ে কাজে ডুপ দেই, কেমন?
আমরা আজ জানব একটা কম্পিউটার বানাতে মোটামোটি কী কী লাগে। তারপর এগুলো কিভাবে এসেম্বল করতে হয় তা জানব। তার পর জানব কীভাবে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ করতে হয়। এর পর আলোচনা করব পিসির বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান। এগুলো ধারাবাহিকভাবে টিউন করা হবে। যেহেতু এই বিভাগটা সমস্যা ও তার সমাধান, তাই সমস্যা ও তার সমাধানগুলো আলোচনা হবে বিস্তারিত। কম্পোনেন্ট পরিচিতি আলোচনা করব সংক্ষিপ্ত।
তবে কারো কোন ইচ্ছা থাকলে এ ব্যপারেও বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
একটা আস্ত কম্পিউটার তৈরী করতে যা যা লাগে তা যোগার করে নেন। আর আপনি যদি তা না জানেন তবে বলেছি, কান খাড়াকরে শুনেন-
প্রথমেই দরকার একটা প্রসেসর। একটা কুলার ফ্যান। কুলার ফ্যানটি অবশ্য প্রসেসরের সাথেই থাকে। একটা মাদার বোর্ড। তবে মাদার বোর্ডটি যেন প্রসেসরটি সাপোর্ট করে। এটা মাদার বোর্ড এর স্প্যাসিফিকেশনস দেখে জেনে নিন। কেননা মাদার বোর্ড প্রসেসরটি সাপোর্ট না করলে সারা দিন গুতা গুতি করলেও কোন লাভ নেই। সবকিছু অ্যাসেম্বল হবে ঠিকই মাগার পিসি রান করবে না। আর লাগবে র‍্যাম, হার্ডডিস্ক, ডিভিডি রম, পাওয়ার ক্যাসিং, কি বোর্ড, মাউস আর একটা মনিটর।
তাছাড়া আরো কিছু সরঞ্জাম লাগে যেমন:-সিপিইউ পাওয়ার ক্যাবল, সাতা ক্যাবল, আই ডি ই ডাটা ক্যাবল, বিভিন্ন রকম স্ক্রু ইত্যাদি। এগুলো অবশ্য মাদার বোর্ড ও ক্যাসিং এর সাথে থাকেই।
Processorএবার আসুন উপরের সরঞ্জামাদির সাথে একটু পরিচিত হয়ে নিই।


১। প্রসেসরঃ প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের মস্তিষ্ক। অর্থাৎ কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়াকলাপ এই প্রসেসরকেই করতে হয়। মস্তিষ্ক ছাড়া যেমন কোন মানুষ হয় না, প্রসেসর ছাড়াও তেমনি কোন পিসি হয় না। কম্পিউটারের মূল চালক এই সিপিইউ। বাহ্যিকভাবে এটি ক্ষুদ্র হলেও এর কারয ক্ষমতা কল্পনাতীত।কম্পিউটারের সামগ্রিক প্রক্রিয়াকরণ ক্রিয়াকলাপ প্রসেসরের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আমরা কম্পিউটারের মাধ্যমে যে কাজটাই করি না কেন, তার সবচেয়ে জটিল এবং প্রধান কাজটাই করে প্রসেসর। আরেকটা কথা, আপনার কম্পিউটারটির কায্য ক্ষমতা কিন্তু সিপিইউর উপরই বেশিরভাগ নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনার পিসি কতটা দ্রুত কাজ করবে মানে কত দ্রুত ডেটা প্রসেস করবে তা সিপিইউর উপরই নির্ভর করে। কাজেই প্রসেসরটা অবশ্যই হাই স্পীডের নিতে ভুল করবেন না। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের বিভিন্ন স্পীডের প্রসেসর পাওয়া যায়। যেমন- ইন্টেল পেন্টিয়াম ফোর, ডুয়েল কোর, কোর টু ডু, কোর টু কোয়াড, কোর আই-৩, কোর আই-৫, কোর আই-৭, এএমডি, এথলন ইত্যাদি। আপনার প্রসেসরের স্পীড কতো তা দেখে নিন। প্রসেসর কেনার সময় এর ক্যাশ মেমোরী কত দেখে নিন। কারণ ক্যাশ মেমোরী যত বেশী হবে প্রসেসরের প্রসেস করার ক্ষমতা এবং গতি ততো বেশী হবে। আপনি কোনটা সিলেক্ট করবেন তা আপনার ব্যাপার। এগুলো বিস্তারিত লিখলে আসল কাজ করার সুযোগ হবে না। এসব ব্যাপারে অন্য কোন টিউনে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। আপাতত এটুকুই জানুন।


২। কুলার ফ্যানঃ কুল মানে ঠান্ডা আর ফ্যান মানে পাখা। কাজেই কুলার ফ্যান মানে কি তা নাম দেখেই বুঝতে পারছেন। প্রসেসরটি যখন কাজ করে তখন এটি প্রচুর গরম হয়। এই গরম প্রসেসরটি ঠান্ডা করার জন্যই আসলে কুলার ফ্যানটি ব্যবহার করা হয়। এটির নীচের দিকে তাকালে দেখবেন  অনেক গুলি অ্যালুমিনিয়ামের পাতের ফিন। এটাকে হীটসিঙ্ক বলে।  মাঝখানটা সমতল। এই সমতল অংশটি প্রসেসররে সাথে লেগে থাকে। প্রসেসরটি যখন গরম হয় তখন এই অ্যালুমিনিয়ামের হীটসিঙ্কটি তাপ শোষণ করে নেয়। আর ফ্যানটি সেই তাপ বাতাসে ছড়িয়ে দিয়ে প্রসেসরটিকে ঠান্ডা রাখে। প্রসেসর বেশী গরম হলে পিসি হ্যাং হয়ে যায়। এমনকি অনেক সময় পিসিটি বন্ধও হয়ে যায়। ভাল কথা- আপনার প্রসেসরটি যত ঠান্ডা থাকবে সিপিইউটি তত দ্রুত কাজ করবে। তার মানে এই না প্রসেসরটি আপনার ডিপফ্রিজে রেখে দেবেন। কুলার ফ্যানটি একটু ভাল মানের হলেই হবে।




৩। মাদারবোর্ডঃ মাদার মানে মা- এটা সবাই জানে। এটা দেখতে বেশ বড় একটা সার্কিট বোর্ড। বিভিন্ন ছোট ছোট কম্পোনেন্ট ঝালা দিয়ে বসানো থাকে। এটাতে প্রসেসরটি বসানোর জন্য একটা সকেট থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন রকমের স্লট থাকে। এগুলো হলো, ISA, PCI, VGA, RAM ইত্যাদি। আপনার কম্পিউটারটির মা হল মাদার বোর্ড। কম্পিউটারের যতরকম ডিভাইস আছে তা কিন্তু এই মাদার বোর্ডের সাথেই যুক্ত হয়ে থাকে। এমনকি প্রসেসরটাও। আর আপনার অন্যান্য ডিভাইসগুলি কেমন কাজ করবে তা মাদার বোর্ডের উপরই নির্ভর করে। ভাল বাসের মাদার বোর্ডের পারফরমেন্স সবসময়ই ভাল। মাদার বোর্ড কেনার সময় দেখে নিন এটি কোন কোন প্রসেসর সাপোর্ট করে, এর বিল্ট ইন এজিপি RAM কত, এর বাস স্পীড কতো, র্যাম কোনটা সাপোর্ট করে। এর আই ডি ই পোর্ট আর সাটা পোর্ট কয়টা। মনে রাখবেন AGP RAM যতো বেশী হবে পিসির আউটপুট রেজুলেশন ততো ভাল দিতে পারবে। যারা গ্রাফিক্সের কাজ করেন কিংবা হাই রেজুলেশনের ভিডিও দেখেন অথবা বাঘা বাঘা গেমস খেলেন তাদের জন্য ব্যপারটা খুব ইমপরটেন্ট। মাদারবোর্ডটি আপনার অন্যান্য কম্পোনেন্টের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা জেনে নিন। কেননা আইডিই ডিভাইস কিনার পর দেখলেন আপনার মাদারবোর্ডে সেই পোর্টটাই নাই। তখন নিজের চুল ছেঁড়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। তবে এখন এর আইডিই ডিভাইস এক্সেসরিজ নেই বল্লেই চলে। লেটেস্ট মাদারবোর্ডগুলোতে কিন্ত আইডিই পোর্ট থাকে না।  কারণ আইডিই পোর্ট এর চাইতে সাতা পোর্টের গতি অনেক বেশী। কিনলে লেটেস্ট মাদার বোর্ডটি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ।


৪। র‍্যামঃ RAM মানে Random Access Memory। কম্পিউটারের কাজকর্ম সরাসরি র‍্যাম এ লেখা হয় এবং এখান থেকে পড়া হয়। শিক্ষক যেমন ব্লাকবোর্ড ছাড়া কোন কিছু লিখতে পারে না, কম্পিউটারও তেমনি র‍্যাম ছাড়া কোন কিছু লিখতে ও পড়তে পারে না। কম্পিউটার যখন অন হয় তখন কম্পিউটার কাজ করার মতো তথ্য র‍্যামে এনে তবেই ওপেন হয়। আবার কোন পোগ্রাম রান করলে সেই প্রোগ্রামটা RAM এ এনেই প্রোগ্রামটা ওপেন হয়। যদি কখনো কোন প্রোগ্রাম র‍্যাম এ লোড করার মতো জায়গা না পায় তবে সেটা ওপেনই হবে না। কাজেই যত বেশী র‍্যাম লাগান ততোই ভাল চলবে আপনার পিসি। এটা একটা অস্থায়ী স্মৃতি ভান্ডার। বিদ্যুৎ সরবারহ বন্ধ হয়ে গেলে এই স্মৃতি ভান্ডারের সকল তথ্য মুছে যায়। র‍্যাম এর বাস স্পীড বেশী হলে কম্পিউটারের গতি বেশী হয়। কাজেই বাস স্পীড দেখে র‍্যাম সিলেক্ট করুন। বিভিন্ন প্রকার র‍্যাম আছে। যেমন- DDR-1, DDR-2, DDR-3, DDR-4, DDR-5, DDR-6, DDR-7, DDR-8 ইত্যাদি। ( DDR-6, DDR-7, DDR-8 নামে কোন RAM পৃথিবীর কোথাও আছে কিনা জানা নাই।)




৫। হার্ডডিস্কঃ এটা দেখতে শক্ত বাক্সের মতো। তবে এটা কিন্তু লোহার তৈরীর নয়। এটা আসলে অ্যালুমিনিয়ামের বাক্সের তৈরী। নীচের দিকে একটা সার্কিড আছে। কম্পিউটারের সকল ডেটা এটাতে জমা থাকে। ভেতরের খবর পরে আলোচনা করব। এর পেছনের দিকে ডেটা কেবল ও পাওয়ার কেবল লাগানের জন্য পোর্ট আছে। বিভিন্ন ক্যাপাসিটির হার্ডডিস্ক আছে। যেমন- ৩২০GB, 500GB, 1TB, 1.5TB ইত্যাদি। এর RPM ও ডেটা আদান প্রদান স্পীড কত তা দেখে কেনাটা বুদ্ধিমানের কাজ। RPM মানে হল- ঘূর্ণন পার মিনিট। যতো স্পীডে ঘুরবে ততো দ্রুত ডেটা রিড-রাইট করতে পারবে। সাধারণত ৫৪০০ ও ৭২০০ RPM পাওয়া যায়। আরেকটা ব্যাপার দেখেনিন যে হার্ডডিস্কএর সিক টাইম কত। সিকটাইম হার্ডডিস্ক এর একটা বিরাট ফ্যাক্টর। হার্ডডিস্ক নিয়ে ঝাকা-ঝাকি করা উচিৎ নয়। কেননা ঝাকা-ঝাকি করলে এটা বাদ দিয়ে নতুন আরেকটা কিনতে হতে পারে। আর আছাড় খেলেতো কোন কথাই নেই।


৬। ডিভিডি রমঃ এটা সিডি/ডিভডি রিড করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ছবি দেখে চিনে নিন এটা দেখতে কেমন হবে। আপনি ইচ্ছা করলে ডিভিডি রাইটার বা কম্বো ড্রাইভ ও ব্যবহার করতে পারবেন। মনে রাখবেন সিডিরম কেবল সিডি রিড করতে পারে, ডিভিডি নয় আর ডিভিডিরম সিডি এবং ডিভিডি উভয়ই রিড করতে পারে। এখন কোনটা কিনবেন সেটা আপনার ইচ্ছা। তবে ডেটা রিড/রাইট করার স্পীডটা দেখে কিনবেন।



৭। পাওয়ার কেসিং: কম্পিউটারের যাবতীয় কম্পোনেন্টগুলি যে খাঁচার ভিতর বসানো থাকে তাকেই বলে কেসিং। এটা স্টীল কিংবা অ্যালুমিনিয়ামের তৈরী হয়ে থাকে। সামনের দিকে পাওয়ার বাটন, রিসেট বাটন, USB পোর্ট ও Front Audio পোর্ট থাকে। আর থাকে পাওয়ার LED ও হার্ডডিস্ক ড্রাইভ  LED। পেছনের দিকে থাকে বিভিন্ন কানেক্টরের পোর্ট ও কুলিং ফ্যান। পাওয়ার কেসিং নিয়ে কেউ মাথা না ঘামালেও আমি মনে করি এটা কম্পিউটারের আরেকটা ইমপরটেন্ট বস্তু। কেননা আপনার কম্পিউটারের চালিকা শক্তির যোগান কিন্তু এই পাওয়ার কেসিংই সরবারহ করে। এটার পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট পুরো সিস্টেমে পাওয়ার সরবারহ করে। পাওয়ার সাপ্লাই দুরবল হলে আপনার পিসির হায়াৎ অর্ধেকটা কমে যাবে। বেশি ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা উত্তম। সেটা যেন ভালমানের হয়। আর কেসিংএ ভেতরটা একটু খোলামেলা হলে ভাল হয়। কুলিং ব্যবস্থাটা অবশ্যই ভাল হতে হবে। কারণ কেসিংএ কুলিং ব্যবস্থা ভাল না থাকলে পুরো সিপিইউটাই গরম হয়ে যায়। দেখতে খারাপ লাগলেও বড় সাইজের কেসিং ব্যবহার করা ভাল।


৮। কিবোর্ডঃ এটা দেখতে অনেকগুলো বাটনের সমষ্টি। সাধারণত ১০১, ১০২, ১০৪, ১২৫ টি বাটন থাকতে পারে। কম্পিউটারে বিভিন্ন ডেটা ইনপুট করার জন্য এই কি বোর্ড ব্যবহার করা হয়। কি বোর্ড একটা হলেই হল। তবে ভাল হলে ভাল। কী গুলো সফ্ট হলে আরো ভাল।



৯। মাউসঃ মাউস দেখতে নেংটি ইদুরের মতো। তবে তার লেজটা সরু ও খুব লম্বা। লেজটার মাথাটা কিন্তু একটু বড়। ইঁদুরটা দেখতে মৃত, এটা সিপিইউর পেছনে সংযোগ দিয়ে জিবীত করা হয়। নেংটি ইঁদুরটি আপনার হাতের সাথে সহজেই মানানসই এমন সাইজ বেছে নিন। ইয়া বড় কিংবা একেবারে টুনিটেক হলে সমস্যা। কাজ করে সাচ্ছন্দ্য বোধ নাও হতে পারে।


১০। মনিটরঃ এটা দেখতে টেলিভিশনের মতো। কম্পিউটার চালু করলে যে পর্দাটায় রঙিন ছবি ভেসে উঠে এটাই মনিটর। এটা কয়েক প্রকারের হয়। যেমন: CRT, LCD, LED, Plasma ইত্যাদি। আমরা সারাদিন কম্পিউটারে যতই কাজ করি  তার কোনটাই  কিন্তু মনিটরে হয় না। সকল কাজ হয় সিপিইউতে। আমরা কি করছি বা কোথায় করছি তা দেখার জন্য শুধু মনিটর ব্যবহূত হয়। আপনার কাজের ধরণ অনুয়ায়ী বেছেনিন। হাই রেজুলেশন হলে ভাল। রেজুলেশন যতো বেশী হবে ছবি ততো ভাল হয়ার কথা। তবে সামনে বসে কাজ করতে হলে মিডিয়াম সাইজই ভাল। টিভি দেখার ইচ্ছা হলে ১০০০ ইঞ্চি কিনলেও আমার সমস্যা নাই।


1586
গুগল ট্রান্সলেটর বা গুগল অনুবাদক সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। তবে আপনি ইচ্ছা করলে আপনার সাইটেই গুগল অনুবাদকের সুব্যবস্থা রাখতে পারেন। যার মাধ্যমে অতিথি আপনার সাইটেই একটি লিংকে ক্লিক করে আপনার সাইটে অনূদিত রূপ দেখে নিতে পারেন।

গুগল অনুবাদক সম্বন্ধে বেশি কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করলাম না। ট্রান্সলেটর বিখ্যাত গুগলের অসাধারণ সব সেবার মধ্যে অন্যতম একটি সেবা যার সম্বন্ধে কমবেশি সবাই জানে। তবুও যারা জানেন না, তাদের জন্য বিষয়টা একটু পরিষ্কার করি। গুগল ট্রান্সলেটর কোন লেখা, প্যারাগ্রাফ বা সমগ্র একটি সাইটকেই এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারে মুহুর্তের মধ্যেই। তবে সব ভাষা এখনো গুগল ট্রান্সলেটর সাপোর্ট করে না। যেমন বাংলা ভাষাকে অনুবাদে ব্যর্থ গুগল। তবে পৃথিবীর অনেক বহুল ব্যবহৃত ভাষাই গুগল সাপোর্ট করে। যেমন ইংরেজী থেকে পর্তুগীজ, জার্মান, রাশিয়ান, আরবি ইত্যাদি ইত্যাদি।

এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি আপনার সাইটে অনুবাদক যুক্ত করতে পারেন। অনুবাদ যুক্ত করতে হলে আপনার সাইটের সাইডবারে একটি উইজেট (Widget) প্রয়োজন হবে। উদাহরণস্বরূপ, মনে করুন, আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে অনুবাদক যুক্ত করবেন। আসুন জেনে নিই কী কী করতে হবে।

  প্রথমে এই সাইটটি ভিজিট করুন । ভিজিট করে নোটপ্যাডের ফাইলটি ডাউনলোড করুন। এখানে আপনি কোডগুলো পাবেন।  কোডগুলো কপি করে নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড এ পেস্ট করুন। এবার আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে বেশ কিছুক্ষণ খাটতে হবে।

লক্ষ্য করে দেখুন, প্রতিটি ছোট ছোট প্যারায় http://translate.google.com/translate?u=http://PutYourURLhere& ইত্যাদি আছে। আপনার কাজ হবে পুট ইয়োর ইউআরএল লেখাটা কেটে আপনি যেই সাইটে অনুবাদক ব্যবহার করতে চান, সেই সাইটের ঠিকানা লিখা। মনে রাখবেন, http://সহ আপনার সাইটের ইউআরএল শুরু হবে u=এর পর এবং সাইটের .com বা এগুলোর পরেই কোন স্ল্যাশ ছাড়াই & থেকে শুরু হবে। এবং এগুলোর মধ্যে একটি স্পেসও পড়তে পারবে না।

খুবই সতর্কতার সাথে কাজটি শেষ হলে আপনার ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ড থেকে widget এ ক্লিক করে টেক্সট উইজেট নিন। কোডগুলো পেস্ট করে সেভ করুন। এবার অন্য একটি ব্রাউজার দ্বারা আপনার সাইটটি চেক করুন। দেখবেন, ভাষার উপরে ক্লিক করলে ঐ ভাষায় আপনার সাইট অনূদিত হয় কি না। যদি হয়, তাহলে বুঝবেন আপনার কাজ সফল। আর যদি না হয়, তাহলে মন্তব্যের ঘরে সমস্যা লিখে জানান।

মূল কাজে যাবার আগে আপনি যদি একটু উদাহরণ দেখতে চান, তাহলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। ডানদিকের সাইডবারের একদম নীচ থেকে দুই নম্বর উইজেটটি থেকে পছন্দমত ভাষার উপর ক্লিক করুন। এবার নতুন একটি উইন্ডোতে আপনার কাঙ্খিত ভাষায় অনূদিত হয়ে মূল সাইটটি প্রদর্শিত হবে।

1587
কয়েকটি কম্পিউটার লোকাল নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত থাকলে উইন্ডোজের বিল্টইন রিমোট ডেস্কটপের সাহায্যে অন্য যেকোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এজন্য অবশ্য উক্ত কম্পিউটারকে রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় থাকতে হবে।

রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় করতে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System এ ক্লিক করুন তাহলে System Properties আসবে। এবার Remote ট্যাব থেকে Allow users to connect remotely to this computer চেক করুন। তাহলে এই কম্পিউটারের সকল এ্যাডমিনিষ্টেটর ইউজার স্বাভাবিকভাবে রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে ঢুকতে পারবে। আর আপনি যদি অনান্য কোন ইউজারকে রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের অনুমতি দিতে চান তাহলে Select Remote Users… বাটনে ক্লিক করে Add… বাটনে ক্লিক করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করে Select Users ডায়ালগ বক্স থেকে Find Now বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচে থেকে পছন্দের ইউজার নির্বাচন করে সবগুলো উইন্ডো Ok করে শেষ করুন।

এবার নেটওয়ার্কের যে কোন কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ঢোকার জন্য Start Menu\Programs\Accessories\Communications এর Remote Desktop Connection এ ক্লিক করুন (অথবা রানে গিয়ে mstsc লিখে এন্টার করুন) তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো আসবে। এবার আপনি যে কম্পিউটারে ঢুকতে চান সেই কম্পিউটারের আইপি এড্রেস লিখে Connect বাটনে ক্লিক (এন্টার চাপুন) করুন। তাহলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। (রিমোট কম্পিউটার যদি বন্ধ থাকে বা রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় না থাকে তাহলে Remote Desktop Disconnection ম্যাসেজ আসবে।) আর সব ঠিক মত থাকলে Log On to Windows আসবে। এখানে আপনি ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Ok বটিনে ক্লিক (এন্টার চাপলে) করলে লগইন হবে। এখন আপনি স্বাভাবিকভাবে উক্ত কম্পিউটারের সকল কাজ (এমনকি বন্ধও) করতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার নিজের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোকে রিমোট কম্পিউটারে শেয়ার হিসাবে দেখতে চান তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো থেকে Options>> বাটনে ক্লিক করে Local Resource থেকে Disk drives এ চেক করুন।

1588
এখানে ডিভাইস ড্রাইভার সর্ম্পকে জানবো এবং দেখবো কিভাবে এটি নিয়ে আমরা কাজ করতে পারি

আসনু প্রথমে জেনে নেওয়া যাক ভিভাইস কি?

কম্পিউটারে যন্ত্রাংশ কে ডিভাইস বলা হয়। যেসন, সাউন্ড কাড, ল্যান কাড। এটি আলাদা ভাবে থাকতে পারে, আবার আপনার মাদারবোর্ড এর সাথে ইন্টিগ্রেড অবস্থায়ও থাকতে পারে। একটি মাদারবোর্ড কিন্তু অনেক গুলো ভিভাইস এর সমষ্টি ছাড়া আর কিছুই নয়।

ড্রাইভার কি?

ড্রাইভার হল একটি প্রোগ্রাম যার দ্বারা ভিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সহজ কথায় বলতে গেলে যে সমস্ত নিদের্শমালার সমষ্টি দিয়ে ভিভাইকে চালানো হয় , তাই হল ড্রাইভার। ড্রাইভার ছাড়া ভিভাইসকে চালানো যায় না, তাই প্রতিটি ডিভাইস এর জন্য তার একটা চালাক প্রোগ্রাম থাকা দরকার। আজ কাল অপারেটিং সিসটেম এর সাথে অধিকাংশ ড্রাইভারই বিল্ট ইন থাকে, ফলে স্বয়ক্রিয়ভাবে ভিভাইস গুলো সক্রিয় হয়ে যায়।


কি করে বুঝবো আমার কম্পিউটারে কি কি ভিভাইস আছে?

এটা বুঝার জন্য আপনাকে ডিভাইস ম্যনাজার অপেন করতে হবে।

    কন্টোল প্যানলে এ আসনু।( start>control panel এ ক্লিক করুন)।
    এবার ডিভাইস ম্যানাজার চালু করুন (ভিস্তায় system অপেন করে Divice manager  এ ক্লিক করুন)
    দেখুন ডিভাইস ম্যানাজার উইনডো মধ্যে আপনার কম্পউটারের সংযুক্ত ডিভাইস এর তালিকা ট্রি ভিউ আকারে প্রর্দশিত হচ্ছে।
    ডিভাইস এর নামের পাশে + এ ক্লিক করে এর পুরো নাম দেখতে পারবেন।

এতো গেল দেখা। এবার আসুন দেখি কি করে বুঝবো যে আমাদের কম্পউটারে সংযুক্ত ভিভাইস গুলির কোন গুলাতে ড্রাইভার দেওয়া নাই ।

ডিভাইস ম্যনাজার এর তালিকায় যে নাম প্রদর্শিত হচ্ছে সে নামের (এ ক্ষেত্রে ভিভাইস এর সঠিক নাম দেখাবে না) পাশে যদি প্রশ্ন বোধক চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝতে হবে ঐ ডিভাইস টি কাজ করছে না বা সেটির ড্রাইভার দেওয়া নাই বা যে ড্রাইভার দেওয়া হয়েছে, সেটি উক্ত ডিভাইস এর সাথে ম্যাচ করে নাই ।
আমি কি করে বুঝবো এই  ডিভাইস গুলার কোনটা কি?

এটাই হল একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ, ডিভাইস চিহ্নিত করা। এই কাজটা আপনি বেশ কয়েক ভাবে করতে পারেন।

    আন-নোন ডিভাইস এর নামের ধরন দেখে, সাধারনত এর নামের সাথে এর কাজের ধরনের একটা মিল পাওয়া যায়। যেমন আন-নোন ডিভাইস এর নাম যদি হয় ইথারনেট কন্ট্রোলার , সেটা হবে ল্যান কার্ড।
    মাদারবোর্ড এর বিল্টইন ডিভাসই হলে এর কিছু কমন ভিভাইস আছে, আর এটা নির্ভর করে আপনার মাদার বোর্ড এ কি চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন intel 945 চিপসেট হলে এর সাউন্ড কাড কমনলি এ.সি ৯৭ এর হাই ডেফিনেশন চিপস , ভিডিও গ্র্রাফিক্স এডাপ্টার কমনলি ৯৪৫ চিপস সেট এর ব্যবাহার করা হয়। আর আপনার মাদার বোড এ , কি চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে তা বুঝার জন্য, divice manager লিস্ট থেকে system devices  + এ ক্লিক করে স্ক্রীল করে দেখুন কোথায়ও  Ali xxxx  বা  sis xxxx বা via xxxx বা intel xxxx নামের কোন লিস্ট আছে কিনা (xxxx = নম্বার)।
    এই পদ্ধতি তে না বুঝলে কেসিং খুলে দেখে নিন মাদার বোড এর চিপসেট , এটি সাধারনত মাদারবোর্ড এর উপর পিন্ট্র বা স্ট্রীকারের লেবেল হিসাবে থাকে। আর আপনি যদি বিল্ট ইন সাউন্ড বা ভিজিএ ব্যবহার না করে এক্সট্রা ডিভাইস ( এখানে ডিভাইস কে কার্ড নামেই ডাকা হয়) ব্যবহার করেন তাহলে লক্ষ্য করে দেখেন এই ডিভাইসের চিপএর উপর তার একটা নাম এবং নম্বার রয়েছে, এটাই হল ডিভাইসকে চিহ্নিত করার আই ডি।
    এখন আরেকটা প্রশ্ন এখানে এসে যায়, তা হল,  ডেস্কটপের বেলায় হয়তো কেইস ওপেন করে দেখা য়ায়, কিন্তু ল্যাপটপের বেলায় এর উপায় কি? প্রত্যেকটা ডিভাইস এর নিজস্ব একটা আই ডি থাকে , তা হতে জেনে নেওয়া যায়। কাজ টা সহজেই করতে পারবেন UnknownDevices.exe নামক সফটওয়্যার সাহায্যে। এটা ডাউনলোড করার জন্য এই click here লিংকটাই যান আর জটপট ডাউনলোড করে ফেলুন।

এখন প্রশ্ন হল এইসব  ডিভাইস এর ড্রাইভার আমি পাবো কোথায়?

1589
আর দশটা সাধারণ ফাইলের মতো ওয়েব পেজ রিনেম করা খুব একটা সহজ কাজ না। আপনি যদি সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী রাইট ক্লিক থেকে রিনেম সিলেক্ট করে ওয়েবপেজের নাম পরিবর্তন করেন, তাহলে পরবর্তীতে ফাইলটা ওপেন করলে দেখবেন যে এর ছবিগুলো তো দেখা যাচ্ছেই না, এর ফন্ট, কালার, প্যারাগ্রাফ সব উল্টাপাল্টা হয়ে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।

আপনি যদি ওয়েবপেজের *.html ফাইলটির পাশাপাশি এর সাথের ফোল্ডারটিকেও রিনেম করেন, তবুও কোন লাভ হবে না। এই সমস্যার মোটামুটি একটা সমাধান করা যায় *.html ফাইলটাকে কোন ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে ওপেন করে এরপর ভিন্ন নাম দিয়ে সেভ করে। কিন্তু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে এ ধরনের ফাইল সেভ করতে গেলে প্রায়ই এরর ম্যাসেজ আসে। আর কোনমতে সেভ হয়ে গেলেও হয়তো এর অভ্যন্তরের সকল তথ্য সেভ হয় না, অথবা ফাইলটা ওপেন করতে গেলে বিভিন্ন এরর ম্যাসেজ দেখায়। আপনি যদি ইয়াহু মেইলের কোন পেজ সেভ করতে যান, তাহলে এই সমস্যাটা হাড়ে হাড়ে টের পাবেন।

এই সমস্যার একটা সুন্দর বিকল্প সমাধান হতে পারে এরকম, প্রথমেই ওয়েব পেজের *.html ফাইলটাকে এবং তত্সংশ্লিষ্ট ফোল্ডারটাকে রিনেম করে ফেলুন। মনে করি, ফাইল এবং ফোল্ডারটির নাম যথাক্রমে Sample.html এবং Sample_files। এখন এদের নাম পরিবর্তন করে Changed.html এবং Changed_files রাখুন। এবার পরিবর্তিত Changed.html ফাইলটিকে যেকোন টেক্সট এডিটর যেমন নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করুন এবং ফাইন্ড/রিপ্লেস কমান্ডে গিয়ে ফাইন্ড বক্সে Sample_files এবং রিপ্লেস বক্সে Changed_files লিখে Replace All বাটনে ক্লিক করুন। সবগুলো স্ট্রিং রিপ্লেস হয়ে গেলে ফাইলটি সেভ করে ফেলুন। এবার যেকোন ব্রাউজার দিয়ে চালু করুন। দেখবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই সেটা খুব সুন্দর ভাবে চলছে।

1590
ওয়ার্ডে আরবী টাইপ করার জন্য আপনার এক্স পি তে মাল্টিল্যাঙ্গুয়েজ সাপোট থাকতে হবে। না থাকলে আপনি নিচের লিংক হতে Icomplex2 ফাইলটি ডাউনলোড করুন এবং সেটআপ করুন। ডাউনলোড লিংক রিস্টাট এর ম্যাসেজ আসলে রিস্টাট করুন। এতে করে আপনার এক্স পি আরবী, বাংলা, হিন্দী সহ অনেক গুলো ভাষার সাপোর্ট দিতে সক্ষম হবে। এখানে উল্লেখ্য যে ভিস্তাতে মাল্টিল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট বিল্টইন। আবরী টাইপ করার জন্য প্রথমে আপনাকে কী বোর্ড লেআউট পরিবর্তন এর অপশন এনাবল করতে হবে, আর এটি করার জন্য:
( ভিস্তার জন্য )

control panel এর regional and language options আইকনে ডাবল ক্লিক করে সেটি অপেন করুন। এবার Keyboard and Languages tab এ ক্লিক করে change Keboards বাটন এ ক্লিক করুন। এবার General Tab হতে Add বাটনে ক্লিক করুন কীবোর্ড এর লিস্ট হতে Arabic (Qatar) ( আপনারপ্রয়োজনে অন্যকোন আরবীয় দেশ এ ক্লিক করুন)এর + সাইন এ ক্লিক করে keyboard এর অর্ন্তভূক্ত Arabic 101 এর চেক বক্স এ টিক মার্কস দিন। পরপর দুবার OK বাটনে ক্লিক করুন। লক্ষ্য করে দেখুন আপনার টাস্কবার এর সিসটেম ট্রে এর পাশে EN নামে কীবোর্ড লেআউট আইকন যুক্ত হয়ে গেছে।
( এক্স পি র জন্য)

control panel এর and language options আইকনে ডাবল ক্লিক করে সেটি অপেন করুন।Languages tab এ ক্লিক করে Details বাটনে ক্লিক করুন। এবার settings Tab এর Add বাটনে ক্লিক করে Input language: এর ড্রপডাউন বাটন হতে Arabic (Qatar) সিলেক্ট করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন। এবার পরপর দুবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
আরবীর জন্য ওর্য়াড কে রেডি করা:

( ওয়ার্ড ২০০৭) ওয়ার্ড ২০০৭ চালু করুন। অফিস বাটনে ক্লিক করে Word Options বাটনে ক্লিক করুন। এবার অপশন এর লিস্ট হতে Advance এ ক্লিক করুন। show documents content এর লিস্ট হতে Numeral এর ড্রপডাউন বাটনে ক্লিক করে Context নির্ধারন করুন। OK বাটনে ক্লিক করুন। ( এই কাজটি না করলে শুধু আরবী অক্ষর আসবে, কিন্তু আরবী সংখ্যা আসবে না।
  ( ওয়ার্ড ২০০৩) ওয়ার্ড ২০০৩ চালু করুন এবং Tools মেনু হতে Options এ ক্লিক করুন। এখন Complex Scripts tab এ ক্লিক করে general এর অর্ন্তভূক্ত Numeral ড্রপডাউন বাটনে ক্লিক করে Context নির্ধারন করে OK বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আসুন ওয়ার্ড এ আরবী টাইপ করি :

এখন কীবোর্ড হতে ALT+SHIFT কী দুটো একত্রে চাপ দিন, দেখুন টাস্কবারে অবস্থিত EN পরিবর্তন হয়ে AR এর রূপ ধারন করেছে। এবার আপনি নরমালি যা টাইপ করেবন, তা সবই আরবী আসবে। এবার পুন:রায় ইংরেজী টাইপ এর জন্য কী বোর্ড এর ALT+SHIFT কীদ্বয় একত্রে চাপতে হবে।
এক্সট্রা টিপস:

একই নিয়মে বাংলা, উর্দু, হিন্দী, নেপালী ইত্যাদি ভাষায় লেখা সম্ভব, আর এর জন্য শুধু মাত্র control panel এর regional and language options এ কী বোর্ড লেআউট ADD করে দিতে হবে।

অফিস ফাইল কনভার্টার

আপনার কম্পিউটারে অফিস ২০০৭ নাই, এক্ষেত্রে আপনি অফিস ২০০৭ এর তৈরিকৃত ফাইল আপনার ২০০৩ বা অফিস এক্স পি তে অপেন করতে চাইলে , তা অপেন হবে না। আর এই সমস্যার সমধান এর জন্য মাইক্রোসফট একটা প্যাচ ছেড়েছে। নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন এবং সেট করে নিন। অফিস২০০৭ এর ফাইল এবার আপনার পুরানো অফিস প্রোগোমে অপেন হবে।
Microsoft Office Compatibility Pack for Word, Excel, and PowerPoint 2007 File Formats

Click here

Pages: 1 ... 104 105 [106] 107