Recent Posts

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 10
41
পুরনো ফোনটিকে বানিয়ে ফেলুন সিসি ক্যামেরা !!


স্মার্টফোনের দুনিয়ায় আগের পুরনো মোবাইলগুলো আর ব্যবহার করা হয় না। আবার প্রযুক্তিনির্ভর জীবনে সব সময় হ্যাকিং আর পিশিং এর ভয়ে আসল চোরের কথা আমরা ভুলেই যাই। ঘরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনি পুরনো বাতিল ফোনটিকে সিকিউরিটি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। পদ্ধতিগুলো জেনে নিন।

১. প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।

২. যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন।

৩. নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই' এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।

৪. নিরাপত্তার পরিধি আরো বাড়াতে চাইলে মোবাইল দিয়ে তেমন কাজ হবে না। কারণ, নির্দিষ্ট পরিসর মোবাইলের ক্যামেরায় ধরা পড়বে। আরো দূর পর্যন্ত দেখতে সিসি ক্যামেরা প্রয়োজন হবে। সূত্র : ফক্স নিউজ


Source: https://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/01/25/179810
Video: https://www.facebook.com/banglafastactive/videos/267339614413498/
42
নেটফ্লিক্সের গ্রাহকদের ভ্যাট কাটা শুরু


নেটফ্লিক্সের মতো সম্প্রচারমাধ্যমের গ্রাহক হলে ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট আরোপ হয়। ভ্যাট আইনে এই খাতে ভ্যাট আরোপ করা হয়। এত দিন এই খাতের গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিল পরিশোধের সময় ভ্যাট কাটা হতো না। চলতি মাস থেকে এই সেবার ওপর ভ্যাট কাটা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন ব্যাংকের কার্ডধারীদের কাছে মুঠোফোনে ভ্যাট কাটার খুদে বার্তা পাঠাচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো। সেখানে বলা হয়েছে, নিয়ন্ত্রণ সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এ ধরনের সেবার ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে।

ভ্যাট আইন অনুযায়ী, এস-০৪৩ সেবা কোডের আওতায় ভ্যাট আরোপ করা হচ্ছে। এই কোডের মাধ্যমে টেলিভিশন ও অনলাইন সম্প্রচারমাধ্যমে অনুষ্ঠান সরবরাহকারীদের সেবার ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়। এর ফলে নেটফ্লিক্সের মতো গ্রাহকেরা ভ্যাটের আওতায় এলেন। এখন থেকে প্রতি মাসে গ্রাহকের কার্ড থেকে বিল পরিশোধ করার সময় ভ্যাটও দিতে হবে। তাই এ ধরনের অনলাইন সাবস্ক্রিপশনে আগের চেয়ে খরচ বাড়ল। আপনার বিল যদি ১০০ টাকা হয়, তাহলে ব্যাংক আপনার কাছ থেকে ভ্যাটসহ ১১৫ কেটে রাখবে।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা জানান, অনেক দিন ধরেই এই খাত থেকে ভ্যাট আদায়ের চেষ্টা করা হচ্ছে। আদায় করা সম্ভব হয়নি।

Source: https://www.prothomalo.com/business/industry/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81

Website: https://www.dolphin.com.bd/
43
‘শেখ আবু তাহের’ এর মৃত্যুতে আমি নিবেদিত এক সদস্যকে হারিয়েছি


আমার জীবনের প্রথম নিয়োগকৃত টিম মেম্বার ‘শেখ আবু তাহের’, যিনি আমার ব্যবসা শুরুর প্রথম থেকেই আমার সাথে ছিলেন, তিনি আমাদেরকে ছেড়ে এই পৃথিবী থেকে চলে গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার এই আকস্মিক মৃত্যু কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না কিন্তু আমরা জানি নিয়তির বিধানকে আমরা কেউ খন্ডাতে পারবো না। তিনি আজ আমাদের ছেড়ে চলে যাবার পর আমি অনুভব করতে পারলাম যে আবু তাহের সাহেব আমাদের ড্যাফোডিল ফ্যামিলির প্রতি কত বড় অবদান রেখে গেছেন যা আমি কখনই অস্বীকার করতে পারবো না।

এই গোটা লকডাউন সময়টিতে তিনি বাড়িতে তার পরিবারের কাছে না গিয়ে অফিসেই অবস্থান করেছিলেন। কিছুদিন আগে লকডাউন খোলার পর তিনি বাড়িতে ফিরে যান আর এটিই বোধহয় তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। বাড়িতে যাবার পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার পূর্বে থেকে ডায়বেটিকস ও কিছুটা অ্যাজমার সমস্যা ছিল। গতকাল সকালে তার শ্বাস-কষ্ট শুরু হলে তাকে চাঁদপুরে নিয়ে যাওয়া হয় কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেখানকার কোন হাসপাতাল তাকে ভর্তি করতে চায় না ফলে বাধ্য হয়ে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয় কিন্তু ঢাকা আসার পথেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আমি যখন তার অসুস্থতার খবর পাই তখন আমি তার সাথের লোকদেরকে জানাই তাকে ঢাকায় নিয়ে আসতে এবং তার চিকিৎসার জন্য সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে, সেই সাথে আমি তাদেরকে এটাও নিশ্চিত করি যে তার যে কোন প্রয়োজনে যেন আমাকে সরাসরি জানানো হয় ও তার চিকিৎসায় যেন কোন প্রকার ত্রুটি না থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে আমি যখন তার মৃত্যুর খবর পাই তখন আমি সাথে সাথে স্তব্ধ হয়ে পড়ি। এমন একজন মানুষের মৃত্যু আমার কাছে কোন ভাবেই প্রত্যাশিত ছিল না এবং আমি কোন ভাবেই তা মেনে নিতে পারছিলাম না কারণ এই পৃথিবীতে আজকে আমার সফলতার পিছনে থাকা মানুষদেরকে যদি আমার স্বরণ করতে হয় তবে শেখ আবু তাহের নামটি অবশ্যই আসবে এবং আমি তার প্রতি আজীবন ঋণী।

আমি কেন তার প্রতি ঋণী, সেটি চিন্তা করতে গিয়ে আজ যখন তার স্মৃতি রোমান্থন করি, তখন ফিরে যাই সেই সময় গুলোতে যখন আমি আমার প্রথম ব্যবসা শুরু করেছিলাম। আমার মনে আছে, এরশাদের সময়ে যখন জরুরী অবস্থা ঘোষনা করা হয়েছিল তখন আমি ছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জরুরী অবস্থার কারণে আমি যখন আমার আত্মীয়ের বাসায় ছিলাম, সেখানেই আমার সাথে পরিচয় হয় তাহের সাহেবের। তিনি তখন মাদ্রাসায় পড়াশোনা শেষ করে ঢাকায় চাকরী খুঁজছিলেন। তিনি আমাকে মামা বলে ডাকতেন। যেহেতু ছাত্রজীবন থেকেই আমার পরিকল্পনা ছিল ব্যবসা করার, তাই তিনি আমাকে একদিন বলেছিলেন “যদি কখনো ব্যবসা শুরু করেন, তবে আমার কথাটা একটু খেয়াল রেখেন। আমাকে একটা চাকরী দিয়েন”। সম্ভবত তিনি সেই সময় কথাগুলো আমাকে মজা করেই বলেছিলেন কিন্তু আমি পড়াশোনা শেষ করে যখন ব্যবসায় নামি ও অফিস বুক করি তখন সর্বপ্রথম আমার তার কথাই মনে পড়ে ও আমি সাথে সাথে তার সাথে যোগাযোগ করি। তিনি যখন আমার সাথে দেখা করতে আসেন, আমি তাকে বলি যে আমার একজন সাপোর্টিং মেম্বার লাগবে কিন্তু যেহেতু আমি নতুন ব্যবসা শুরু করছি তাই খুব বেশি বেতন আমি দিতে পারবো না। অফিসে থাকার ব্যবস্থা, খাওয়া ও কিছু পকেট খরচ আমি তাকে দিতে পারবো এবং পরবর্তীতে আস্তে আস্তে বেতন বাড়বে। আমার প্রস্তাব শুনে তিনি কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ছাড়াই এক কথায় রাজি হয়ে গেলেন এবং সেই দিন থেকেই আমার সাথে কাজে লেগে গেলেন। আমার ঠিক মনে নেই, সেই দিনটি হবে ১৯৯০ সালের মে মাসের কোন একটি দিন এবং ঠিক সেদিন থেকে আজ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ বছর তিনি ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সাথেই ছিলেন।

তখন আমার অফিসের ঠিকানা ছিল ১০১/এ গ্রিন রোড। সেখান থেকেই তাহের সাহেবকে নিয়ে শুরু হলো আমাদের ড্যাফোডিল এর যাত্রা। তখন আমি ব্যাচেলর হবার কারণে আমার প্রায় গোটা দিনটিই নির্ঘুম কাটতো অফিসে কাজ করতে করতে। আর সেই সময়টিতে আমার সর্বক্ষণের সাথী ছিল তাহের সাহেব। আমার চা খাওয়া, খাওয়া-দাওয়া বা অন্যান্য যে কোন বিষয় নিয়ে আমাকে কখনো চিন্তা করতে হয়নি। প্রতিটি মুহূর্তে এমন কোন সাপোর্ট নেই যা তার কাছ থেকে আমি বা প্রতিষ্ঠান পায়নি। তিনি তার চাকরীর প্রথম দিন থেকেই অফিসেই ঘুমাতেন এবং তখন থেকে এই ৩০টি বছর তিনি অফিসেই কাটিয়েছেন। অফিসই ছিল তার কাছে বাসা। তিনি যে তার ফ্যামিলি নিয়ে ঢাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকবেন, এমন কোন চিন্তাই কখনো তার মাথায় আসেনি। আমি নিজেই কয়েকবার তাকে বলেছিলাম ফ্যামিলি নিয়ে থাকতে কিন্তু তিনি উত্তরে শুধু আমাকে একটি কথাই বলেছিলেন যে তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত অফিসেই থাকতে চান। আল্লাহ তার এই ইচ্ছাটি কবুল করেছেন। আমার মনে আছে, ১৯৯২ সালের শেষের দিকে যখন আমি একটি ব্যবসায়িক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই তখন আমি বেশ কিছু সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম। ঠিক সেই সময় আমার অনেক টিম মেম্বার ড্যাফোডিল ছেড়ে চলে যায়। আবার তখন অনেকে ছিল যারা আমাকে ছেড়ে যায়নি এবং আজ পর্যন্ত তারা ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সাথেই রয়েছে। তাহের সাহেব ছিলেন তাদেরই একজন। সেই সময়টিতে আমি একবার তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে, তিনিও ড্যাফোডিল ছেড়ে চলে যাবেন কিনা। জবাবে তিনি বলেছিলেন, এই প্রতিষ্ঠানেই তিনি তার জীবনের শেষ পর্যন্ত কাটিয়ে দিতে চান। ঠিক একই কথা তিনি ১৯৯৮ সালের কোন একটি দিনেও কথা প্রসংগে আমাকে পুনরায় বলেছিলেন। যাইহোক, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে তাহের সাহেব আমাদের সাথে থাকতে থাকতে কখন যে আমাদেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছেন সেটি কখনো অনুভবই করিনি; কিন্তু আজ তিনি চলে যাবার পর বুঝতে পারছি কতটা শূণ্যস্থান সৃষ্টি হয়েছে তার মৃত্যুতে।

তাহের সাহেবের সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ‘ড্যাফোডিল কম্পিউটারস’ এর বার্ষিক সাধারণ সভায় (AGM) তিনি কোরান তেলাওয়াত করতেন। তিনি যেহেতু মাদ্রাসায় পড়েছেন তাই আমরা যখন নামাজে দাঁড়াতাম তিনিই ইমামতি করতেন। তাহের সাহেব যখন তার ছেলেকে চাঁদপুর স্কুলে ভর্তি করান, তখন তিনি আমার কাছে এসেছিলেন পরামর্শ করার জন্য এবং আমিও তখন তাকে নিশ্চিন্ত করি যে তার ছেলেকে আমরা দেখে রাখবো। তিনি তার বড় মেয়ের বিয়ের সময় আমার কাছে আসেন তার মেয়ের বিয়ের আমন্ত্রন জানাতে। দুর্ভাগ্যবশত বিয়ের তারিখে আমার দেশের বাহিরে একটি জরুরী প্রোগ্রাম থাকায় আমি তার মেয়ের বিয়েতে উপস্থিত হয়ে তার অনুরোধ রাখতে পারিনি কিন্তু আমি আমার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি তার মেয়ের বিয়ে উপলক্ষ্যে আমার সকল প্রকার দ্বায়িত্ব পালন করতে। আমার সকল পুরনো বন্ধুরা তাহের সাহেবকে চিনতো। তারা যখনই আমার সাথে দেখা করতে আসতো; তারা সর্বদা তাহের সাহেবের কথা জিজ্ঞেস করতো যে, তিনি এখনো ড্যাফোডিলে আছেন কিনা। মনে পড়ে যেদিন আমরা অনেক বড় আয়োজন করে ড্যাফোডিল ফ্যামিলির যাত্রা শুরু করি, তখন প্রথম ‘ফ্যামিলি ডে’ তেই আমি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ আমাদের প্রতিষ্ঠানের যারা প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় টিম মেম্বার, তাদেরকে নানান রকম উপহার দিয়েছিলাম। তাহের সাহেবকে আমরা উপহার হিসেবে প্রতিষ্ঠান থেকে পবিত্র হজ্বে পাঠিয়েছিলাম। আল্লাহর প্রতি প্রার্থনা করছি, তিনি যেন তাহের সাহেবের হজ্বটি কবুল করে নেন এবং সেই সাথে আল্লাহ যে আমাকে এত বড় একটি অমূল্য সুযোগ দান করেছিলেন তাহের সাহেবকে হজ্বে পাঠানোর, সেই জন্য আল্লাহর নিকট আমি শোকরিয়া আদায় করছি।

আজ তাকে নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে হঠাৎ করেই মনে একটি খেয়াল আসলো যে, আমি কেন তাকে নিয়েই আমার প্রথম ব্যবসা শুরু করেছিলাম। কি এমন ছিল তার মধ্যে? তাহের সাহেবের ব্যবহার খুব ভাল ছিল। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম ও আত্মীয়ের বাসায় এসেছিলাম, তিনি ছিলেন আমার থেকে বয়সে ২/৩ বছর বড় কিন্তু তবুও আমার প্রতি তার ব্যবহার ছিল অত্যন্ত অমায়িক। তিনি খুব সহজ সরল ও হাসি খুশি মানুষ ছিলেন। তার চাহিদাও ছিল খুব অল্প এবং অল্পতেই খুশি থাকার এক অসাধারণ গূণ ছিল তার। ‘ড্যাফোডিল কম্পিউটারস’ এর প্রত্যেকের নিকট তিনি ছিলেন একজন গার্জিয়ান যিনি সকল বিপদে আপদে সবাইকে দেখে রাখতেন। আমার মনে আছে তিনি আমার সাথে অফিসে খুব কমই দেখা করতে আসতেন। হয়তো ২/৩ বছরে এক বার দেখা করতেন আর এখন যেহেতু আমি ‘ড্যাফোডিল কম্পিউটারস’ এ বসি না তাই তার সাথে আমার তেমন একটা দেখাও হত না। ঠিক ৪/৫ মাস আগে তার সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিল। তিনি আমার সাথে দেখা করতে এসেছিলেন। তিনি আমার সামনে সর্বদাই বেশ লাজুক আর হাস্যজ্জল থাকতেন। ঐ দিন আমি তাকে দেখে বেশ জলি ভাবেই বলেছিলাম, “কি তাহের সাহেব, কেমন আছেন?” তিনিও বেশ অমায়িকভাবে উত্তর দেন, “জ্বী স্যার ভালো। আপনি ভালো আছেন?”। আমি ফের তাকে বলেছিলাম, “আপনি আমার সাথে এত লজ্জা পান কেন? তাহের সাহেব, আপনি আর আমি কিন্তু এক সাথেই শুরু করেছিলাম। আপনার সাথে আমার অনেক স্মৃতি”। এই কথা শুনে তিনি শুধু হেসে বলেছিলেন, “থ্যাঙ্ক ইউ স্যার। আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ”।

তাহের সাহেব এমনই এক মানুষ ছিলেন যে তিনি আমাদের সাথে যোগদানের পর থেকে আজ পর্যন্ত আমাকে কখনই ‘ড্যাফোডিল কম্পিউটারস’ এর সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি বা এ নিয়ে আমি কাউকে কখনো কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করিনি শুধু মাত্র তাহের সাহেবের সততা ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি তার ভালবাসার কারণে। আমরা সব সময় নিশ্চিন্ত ছিলাম এই ভেবে যে, তাহের সাহেব তো আছেন। তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রীর সাথে কথা বলতে গিয়ে জানলাম, তার পরিবার খুব চেয়েছিল যে তাহের সাহেব যেন ঈদে বাড়িতে যান এবং তাকে যখন ফোন করে বাড়িতে আসতে বলা হয় তখন তিনি শুধু বলেছিলেন যে অফিসের সব স্টাফরা ছুটিতে বাড়িতে আছে। অফিসে কেউ নেই তাই তিনি কিভাবে অফিস খালি রেখে চলে যাবেন? এই কারণে তিনি নিজে দ্বায়িত্ব নিয়ে অফিসে থেকে গেছেন অফিসের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে। একজন মানুষের কাছে তার পরিবারের থেকে দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য যে কতটা বড় সেটি তাহের সাহেবকে দেখে আমরা বুঝতে পারি। তাই আজ তার এই সকল স্মৃতি ও অবদান গুলো নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে আমি আমার মনে জেগে ওঠা প্রশ্নটির উত্তর পেয়ে যাই যে, কেন আমি তাকে আমার জীবনের প্রথম টিম মেম্বার হিসেবে নিয়োগ করেছিলাম।

তার মৃত্যুর পর স্বাভাবিকভাবেই অনেককে দেখলাম আমাকে মেসেজ পাঠাতে, ফেসবুকে তাকে নিয়ে লিখতে, ছবি পোস্ট করতে ইত্যাদী। কিন্তু আমার একবারও মনে হয়নি যে আমিও অন্যদের মত ফেসবুকে তাকে নিয়ে কিছু পোস্ট করি। আমার প্রথমেই মনে হয়েছে এমন অবস্থায় আমার প্রথম দ্বায়িত্বটা কি? আমার এই মুহূর্তে এখন ঠিক কি করা উচিত? অতঃপর তার মৃত্যুর খবর শোনার সাথে সাথে আমি তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে খোঁজ নেই যে তাহের সাহেবের এখন বর্তমান অবস্থান কোথায় ও তার সাথে তার পরিবারের কে কে আছে। জানতে পারলাম তার স্ত্রী সাথেই আছেন। তারা তখন তাহের সাহেবকে নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন। আমি তার স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বললাম, তাকে স্বান্তনা দিলাম। তাহের সাহেবের ছেলে-মেয়েদের খোঁজ খবর নিলাম। আমি তার স্ত্রীকে নিশ্চিন্ত করলাম যে, যেহেতু তার ছেলেটি আমাদের প্রতিষ্ঠানেই আছে, সুতরাং আমি যতদিন বেঁচে আছি ও ড্যাফোডিল যতদিন টিকে আছে, ইনশাল্লাহ তার ছেলেকে আমরা দেখবো ও ভাল করে পড়াশোনা করাবো।

তারপর একজন মুসলমান হিসেবে আমি আমার যে দ্বায়িত্ব, সেটি পালন করলাম। আমি ২ রাকাত নামাজ আদায় করে আল্লাহর কাছে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করলাম এবং আমরা যে তার মত একজন সৎ ও সুন্দর মনের একটি মানুষকে আমাদের সাথে দীর্ঘ সময় ধরে পেয়েছি তার জন্য আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করলাম। সেই সাথে আল্লাহর কাছে নিজের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলাম কারণ একজন মানুষ আমার সাথে তার জীবনের দীর্ঘ ৩০ বছর কাজ করেছে, এই সময় গুলোতে হয়তো আমি নিজের অজান্তেই তার সাথে অনেক ভুল করেছি, অনেক সময় চাইলেও ভাল ব্যবহার করতে পারিনি, হয়তো আমার কোন কথা বা কাজে তিনি মনে কষ্ট পেয়েছেন কিন্তু প্রকাশ করেননি। যেহেতু আজ তার কাছে আমার ক্ষমা চাওয়ার কোন সুযোগ নেই, তাই আল্লাহ যেন আমাকে ক্ষমা করে দেন সেই সাথে তিনি যেন আবু তাহেরের সকল দোষ ত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে তাকে বেহেশত নসিব করেন।

অবশেষে বলতে চাই যে মানুষ হিসেবে আমাদের নিজ নিজ যে দ্বায়িত্বগুলো আছে সেগুলো আমাদেরকে অক্ষরে অক্ষরে পালন করা উচিত। তাহের সাহেব যত দিন আমাদের মাঝে বেঁচে ছিলেন তিনি তার ৩০ বছরের প্রফেশনাল লাইফের একটি দিনও দ্বায়িত্বে অবহেলা করেননি। যার কারণে তিনি তার মৃত্যুর পরেও আমাদের মাঝে আজীবন বেঁচে থাকবেন। তিনি তার কাজের প্রতি দ্বায়িত্বশীল ছিলেন বিধায় আমিও তার প্রতি আমার দ্বায়িত্ব ও কর্তব্যে অটল থেকেছি। আমি এখন সকলের উদ্দেশ্যে তাহের সাহেবকে নিয়ে লিখছি কিন্তু তার আগে আমি আমার দ্বায়িত্বগুলো পালন করেছি। তার পরিবার, ছেলে-মেয়ে ও তার মৃত্যু পরবর্তী সকল প্রকার অফিশিয়াল দায়-দ্বায়িত্ব সম্পর্কিত আমার যা যা করণীয়, আমি তা আমার সাধ্য মত করেছি। তাই সকলের উদ্দেশ্যে আমার শুধু একটি কথাই বলার আছে, প্রযুক্তির এই যুগে আমরা যত আপডেট ও আপগ্রেড হচ্ছি, আমরা ততই অনুভূতিশূণ্য হয়ে পড়ছি। আমরা আজ ভুলতে বসেছি আমাদের প্রিয় ও কাছের মানুষদের প্রতি আমাদের দ্বায়িত্ব-কর্তব্যের কথা। তাই যারা আমাদের সাথে আছেন তারা যেন ভালো থাকেন এবং যারা আজ আমাদের সাথে নেই তাদের পরিবার যেন ভালো থাকে, সেই চেষ্টাতেই যেন আমরা কাজ করে যাই, সকলের প্রতি এই হোক আমার প্রত্যাশা।
44
Internet / 3G update speed summary
« Last post by bbasujon on October 01, 2013, 12:38:37 PM »
অনেকের অনেকের হয়তো মাথায় ঘুরপাক
খাচ্ছে 3G, 3.5g, 3.9G এসব কি,
আসলে আমাদের দেশে 2G থেকে 3G প্রথম
তো তাই ঘুরপাক খাওয়া স্বাভাবিক
তবে জেনে অবাক হবেন পৃথিবীর
কয়েকটি দেশে ইতি মধ্য 4G বা LTE চালু হয়ে গিয়েছে, যাহোক 2G, 3G, 4G, LTE
প্রযুক্তি ও এর গতিসীমা নিয়ে কিছু তথ্য
আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল ।
3g :
► 2G = GSM (Global System for
Mobile) গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল
► 2.5G = GPRS (General Packet Radio
Service) জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস
* জিপিআরএস প্রতি সেকেন্ডে 56-114 kbit
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম
► 2.75G = EDGE (Enhanced Data Rate
for GSM Evolution) উন্নত ডাটা রেট GSM বিবর্তনের জন্য
EDGE : প্রতি সেকেন্ডে 400kbit পর্যন্ত
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম ।
► 3G = (Third Generation) তৃতীয়
প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা ।
যা WCDMA-(UMTS) প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়,
WCDMA = (Wideband Code Division
Multiple Access) ওয়াইডব্যান্ড কোড
ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস
* যার গতি EDGE চেয়ে বেশী
► 3.5G HSDPA (High Speed Downlink Packet
Access) হাই স্পিড ডাউনলিংক প্যাকেট
অ্যাক্সেস ,
HSDPA এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে 7.2 Mbit
ডাটা পাওয়া সম্ভব
HSUPA (High Speed Uplink Packet Access) হাই স্পিড আপলিংক প্যাকেট এক্সেস
HSUPA প্রতি সেকেন্ডে 5.8 mbit আপলোড
স্পীড পাওয়া যায় ।
► 3.75G
HSPA (High Speed Packet Access) হাই
স্পিড প্যাকেট এক্সেস HSPA
প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 21থেকে 28
mbit স্পিড পাওয়া সম্ভব
Lte :
► 3.8G, 3.85G, 3.9G (Pre-4G)
HSPA+ (Evolved High Speed Packet Access) প্রসূত হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA+ প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 168mbit
পর্যন্ত স্পিড পাওয়া সম্ভব ।
► 4G = (Fourth Generation) চতুর্থ
প্রজন্ম
LTE (Long Term Evolution) দীর্ঘ মেয়াদী বিবর্তন
LTE প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 299.6 Mbit
পর্যন্ত গতি পাওয়া সম্ভব .
আপনি যদি 3G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান
করেন তবে আপনার মোবাইলে 3g
লেখা দেখাবে, আপনি যদি 3.5g বা 3.75G নেটওয়ার্ক
এলাকায়
অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H
লেখা দেখাবে, আর আপনি যদি 3.8G বা 3.9G
নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন
তবে আপনার মোবাইলে H+ লেখা দেখাবে,
মানুষ মাত্রই ভুল থাকে আমার দেয়া তথ্যর
মাঝে কোথাও ভুল থাকলে অবশ্যই কমেন্টস
করে জানাবেন, আপডেট করে দিবো...
45
Social Network / Facebook block
« Last post by bbasujon on August 13, 2013, 10:08:52 AM »
এবার ফেসবুকের ব্লক ঠেকান**
অনেকের এ্যাকাউন্ট কোন
কারণ ছাড়াই block হচ্ছে।
এতে lock
খুলতে photo verification করতে হয়।
যা ৯৯ %
ক্ষেত্রেহয়না। যদি আপনার
এ্যাকাউন্টে এ রকম
জটিল
পরিস্তিতি থেকে রক্ষা করতে চান
তাহলে।নিচে ধাপ অনুসারন করুন।
১. Settings & privacy এ যান
২. Security এ যান
3. Secure Browsing টা disable a
clickকরেন।
৪. এখানে বেশ কিছু question আছে।
আপনার পছন্দ মত কোন প্রশ্ন বাছাই
করে তার উত্তর ঠিক
করেন। এবার password দিয়ে সেভ
করেন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ।
*****************
তবে আরেকটি উপায়ও কাজটি করা যায়।
১. Settings & privacy এ যান ২. Security
এ যান
৩. Trusted Contacts এ যান
৪. এখানে আপনার ৩-৫ টি বন্ধুকে add
করুন
(যারা Trusted friend )
৫. এবার password দিয়ে সেভ করেন।
আপনার account a কোন সমস্যা হলে ঐ
বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে আবার account
ফিরে পাবেন।
46
Internet / 12 People Who Changed The Internet
« Last post by bbasujon on July 13, 2013, 01:11:15 PM »
Vint Cerf and Bob Kahn
--------------------------------------

Vint Cerf and Bob Kahn are known as Father of the Internet. Vint Cerf ‘The Father of Internet’ has created the TCP/IP suit of communication protocol together with Bob Kahn.



Ray Tomlinson
--------------------------

Ray Tomlinson, a programmer who is well known as Father of Email. He started message exchange at world level. He came up with ‘@’ symbol.



Tim Berners-Lee
-----------------------------

Tim Berners-Lee is inventor of the World Wide Web. He is director of World Wide Web Consortium (W3C) which refines web.



Michael Hart
-----------------------

Michael Hart started concept of ebooks. Michael created the Project Gutenberg and was considered world’s first electronic library that only changed the way of our reading.



Scott Fahlman

----------------------

Scott Fahlaman gave us the first emoticon. He developed the first ASCII-based smiley emoticon, which is used in email, chat room, private chat.



David Bohnett
--------------------------

David Bohnett founded GeoCities in year 1994 with John Rezner. GeoCities grown up to largest community online. GeoCities shut down on October 27, 2009.



Sabeer Bhatia

----------------------

Sabeer Bhatia is founder of Hotmail. He sold Hotmail to Microsoft for $400 million.



Larry Page and Sergey Brin
-------------------------------------------
Larry Page and Sergey Brin are founder of Google. They started Google with their own funds, but today their company is at the top. They changed the way of using internet theough their great search engine.



David Filo and Jerry Yang
----------------------------------------
David Filo and Jerry Yang are co-founder of Yahoo.



Peter Thiel
----------------------
Peter Thiel is associated with Paypal. Paypal has made online money exchange very easy. He cofounded PayPal and sold it to eBay four years later for $1.5 billion.




Jimmy Wales
------------------------

Jimmy Wales is founder of World’s largest encyclopedia(Wikipedia). He founded Wikipedia in year 2001



Mark Zuckerberg
-----------------------------

Mark Zuckerberg is founder of Facebook. He founded Facebook for students to keep in touch with friends.

47
শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি গতির (হাইপারসনিক) একটি উড়োজাহাজ ঘণ্টায় চার হাজার ২২৮ কিলোমিটার গতিবেগে উড়েছে। এক্স-ফিফটিওয়ানএ ওয়েভরাইডার নামের ওই উড়োজাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া উপকূল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে আকাশে উড়িয়েছে মার্কিন বিমানবাহিনী। গবেষকদের আশা, এই উড়োজাহাজে চড়ে হয়তো কয়েক মিনিটেই বিশ্ব পরিভ্রমণ সম্ভব হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাইট-প্যাটারসন বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত এয়ারফোর্স রিসার্চ ল্যাবরেটরির কর্মকর্তা চার্লি ব্রিংক বলেন, ওয়েভরাইডারের এবারের অভিযান পুরোপুরি সার্থক হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র আকৃতির ওয়েভরাইডার প্রশান্ত মহাসাগরের ৫০ হাজার ফুট উঁচুতে একটি বি-ফিফটিটু বোমারু বিমান থেকে যাত্রা শুরু করে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি রকেটের সাহায্য নেয়। মানুষবিহীন উড়োজাহাজটি অভিযান শেষে পরিকল্পিতভাবেই সাগরে নিমজ্জিত হয়। এপি।
Prothom Alo
48
Internet / Teletal 3G my opinion--& want you comment???
« Last post by bbasujon on May 14, 2013, 01:44:56 PM »
টেলিটক ৩জি না কি নসিমন,করিমন এর পযার্য়ে ও টেলিটকের মডেম নিয়ে আমার কিছু কথা, আমি এতো স্পিড কোথায় রাখবো। সাথে আবার ১০ জিবি ফ্রি, ফ্রি কথা শুনলেই আমাদের মন বেকুল হয়ে যায়।



মডেমটিতে : নেটওয়াক স্টান্ডাট দেয়া আছে:

HSUPA/ HSDPA/ EDGE/ WCDMA /GPRS/ GSM

HSUPA: High-Speed uplink Packet Access----- 5.76 Mbit/s----- এটির নাম করন করেন নোকেয়া মোবাইল কোম্পানি। এটি আপলোডের ক্ষেত্রে বেশ ভালো।

HSPA: High-Speed Packet Access.--- 5.25 MB/s এটি ৩   জির পোটকল হিসেবে কাজ করে।

HSDPA: High-Speed Downlink Packet Access------- 14.4 Mbps , ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে এই কাভারেজটি অনেক কাজের।

EDGE: Enhanced Data Rates for Global Evolution------2.75 G এটি GPRS ও EGPRS হিসেবে পরিচিত, এটি GSM টেনওয়াক হিসেবে কাজ করে।GPRS---2.5 G---- 7.2kB/s GSM ---2G--- 1.8 kB/s
   
UMTS: Universal Mobile Telecommunications System--- 48 kB/s টা WCDMA এর পাশাপাশি কাজ করে থাকে। যখন এটি কাজ করে তখন তেমন স্পিড পাওয়া যায় না।



আমি টেলিকট ৩জি ব্যবহার করি স্পিড সব সময় পাওয়া যায় না, তবে মাঝে মাঝে ধারুন কাজ করে। ১ মেগা পেয়েছিলাম কয়েকদিন আগে।



আমার কাছে মনে হয়, তারা শুধু কয়েক ঘন্টা ৩জি চালু রাখে, তা যদি না হয়, এমন কেন হবে, একদিন দুধ দিয়ে ভাত দেন আর একদিন পানি দিয়া, অবাক কান্ড।



এ ভাবে স্পিড দিলে কি কাষ্টমার ধরে রাখা যাবে। শুনতে পাই ১৬০ জিবি এর মধ্যে থেকে আমাদের ২২ নাকি ৪০ জিবি দেয় বাকি গুলা দিয়া কি করে।

আমার একটি ইচ্ছা, জানি পূরন হবে না, তাও বলি যদি বাংলাদেশের 6 টি অপারেটর তাদের নেটওর্য়াক শেয়ার করত তাহলে কেমন স্পিড পাওয়া যেত??? এর সব কিছুই স্বপ্ন।



৥ তো আপনারাই বলুন আপনাদের অভিজ্ঞতা্ শেয়ার করুন।
49
Create your Own Website / What is the standard size of a logo image?
« Last post by bbasujon on May 12, 2013, 08:15:52 AM »
If you r referring to web site header banner... then (750-800) x 150 is preferred..

There’s no preset perfect logo size, maybe try something like 450×100 pixels.

Logo Sample Sizes












50
Create your Own Website / 10 Common Mistakes In Logo Design
« Last post by bbasujon on May 12, 2013, 08:09:15 AM »
1. Designed By An Amateur


2. Relies On Trends


3. Uses Raster Images


4. Contains Stock Art


5. Designing For Yourself Rather Than The Client


6. Overly Complex


7. Relies On Color For Its Effect


8. Poor Choice Of Font


9. Has Too Many Fonts


10. Copies Others

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 10